হাতে টাকা থাকে না কেন? কিভাবে খরচ কমানো যায়?

Last updated on November 3rd, 2023 at 07:27 pm

অনেক সময়েই এমন হয় যে আমরা যতটা ইনকাম করি, সেই অনুপাতে টাকা জমাতে পারি না। কোনো না কোনো কারণে টাকা খরচ হয়েই যায়। আর তারপর আমাদের মাথায় খালি এই প্রশ্নটি ঘুরতে থাকে যে, আমার হাতে টাকা থাকে না কেন খরচ কমানোর উপায় কি বা কিভাবে খরচ কমানো যাবে?

এমনিতে আমরা কি আমাদের প্রয়োজনের তুলনায় বেশি খরচ করে ফেলি? নাকি বিনা কারণে টাকা ওড়াতে থাকি? আসলে, এই দুটো বিষয়ের কোনোটাই পুরোপুরিভাবে ঠিক নয়। বাস্তবে আমাদের হাতে টাকা না থাকার প্রধান দুটো কারণ রয়েছে। আর সেগুলো হল,

১. নিজের আয়ের তুলনায় বেশি খরচ করে ফেলা।

২. কোনোরকমের প্ল্যানিং ছাড়াই অনিয়মিতভাবে টাকা খরচ করে যাওয়া।

সুতরাং, এখন আমরা ভাবতেই পারি যে, কিভাবে খরচ কমানো যাবে বা কিভাবে খরচ কমালে প্রতি মাসে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা সেভিংস করা সম্ভব হবে?

হাতে টাকা থাকছেনা কেন বা কিভাবে অতিরিক্ত খরচ কমানো যাবে, এই দুটো সমস্যার একটি সিম্পল সমাধান হলো, “বাজেট প্ল্যান করে খরচ করা”। তাই, অতিরিক্ত খরচ কমানোর জন্য এবং হাতে টাকা ধরে রাখার জন্য আপনাকে নিজের বাজেট হিসেবে চলতে হবে এবং একটি সেরা বাজেট সূচি তৈরি করতে হবে।

অবশই পড়ুন:

হাতে টাকা থাকে না কেন? সিম্পল বাজেট রুল সম্পর্কে জানুন:

হাতে টাকা থাকেনা কেন
খরচ কমানোর কার্যকর উপায় গুলি।

চলুন প্রথমেই আমরা একটা সিম্পল বাজেট রুল সম্পর্কে জানি। মনে রাখা দরকার যে, এই রুলটাকে ৫০-৩০-২০ রুল বলে।

এই রুল অনুসারে, প্রতি মাসে ট্যাক্স কাটার পর আপনার মোট আয়ের ৫০% টাকা সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিসে খরচ করতে হবে। এরপর, বাকি ৩০% টাকা আপনার বিনোদন খরচের জন্যে রাখতে হবে আর বাকি ২০% আয় আপনার সেভিংস বা লোনের বাবদ ব্যবহার করতে হবে।

আপনি যদি এই রুলটা ফলো করতে পারেন, তাহলে খরচের পরিমাণ কমার পাশাপাশি যথেষ্ট পরিমাণ টাকা সঞ্চয়ও করতে পারবেন।

তবে এছাড়াও, আপনার সুবিধার জন্যে নিচে আরো কয়েকটি বেস্ট খরচ কমানোর উপায় নিয়ে আমরা নিচে আলোচনা করলাম।

কিভাবে খরচ কমানো যায়? সেরা ১০টি খরচ কমানোর উপায়

দেখুন, যদি আপনি সত্যি অপ্রয়োজনীয় এবং অতিরিক্ত খরচ কমিয়ে কিছু টাকা নিজের ভবিষ্যতের জন্য সেভ করে রাখতে চাইছেন, তাহলে সব থেকে আগে নিজেকে আপনার এই সিদ্ধান্তের জন্যে তৈরি করতে হবে।

বিকেলে অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় চপ, সিঙ্গারা, ঘুগনি বা পিজ্জা খেতে মন কার না করে। তবে যদি আপনি সত্যি নিজের মন থেকে বাজে খরচ কমানোর কথা ভাবছেন, তাহলে প্রতিদিনের এই ছোট ছোট খরচ গুলিকে ভুলতে হবে।

এছাড়া, শপিং মলে এমনি ঘুরতে গিয়ে চোখের দেখায় অপ্রয়োজনীয় জিনিস, ড্রেস বা খাবার কেনার স্বভাব গুলিও আপনাকে পাল্টাতে হবে। মূলত, নিজের খরচ প্ল্যান করে সেই প্ল্যান বা বাজেটের বাইরে কোনো রকমের খরচ আপনি করতে পারবেননা।

যদি এতটুকু করতে পারেন, তাহলে অবশই মাস শেষে আপনার হাতে টাকা অবশই থাকবে। চলুন, নিচে আমরা খরচ কমানোর কিছু কার্যকর উপায় গুলি জেনেই।

রিলেটেড: ছাত্রদের জন্য অনলাইনে আয় করার সেরা উপায়

১. খরচা ট্র্যাক করা:

অতিরিক্ত খরচ কমাতে গেলে প্রথমেই খরচের হিসেব রাখা শুরু করতে হবে। এখানে প্রতি সপ্তাহের প্রতিটা খরচ, যেমন- চায়ের দাম থেকে শুরু করে অন্যান্য যাবতীয় খরচের হিসাব লিখতে হবে। তা, খাতা-পেন্সিল, এক্সেল স্প্রেডশিট বা স্পেন্ডিং ট্র্যাকার অ্যাপ, যেকোনো জায়গাতেই লিখতে পারেন।

তবে, এক্ষেত্রে একটাও খরচের কারণ ও পরিমাণ বাদ দিলে হবে না, সবটাই লিখতে হবে।

এতে, এতদিন আপনার নজরে না আসা নানান বাজে খরচ গুলির বিষয়ে আপনি জানতে পারবেন। এবার, সেই অপ্রয়োজনীয় খরচ গুলি না করলেই অন্তত কিছু টাকা আপনার হাতে অবশই থেকে যাবে।

২. বাজেট বানানো:

একবার নিজের খরচের খাতগুলো সম্পর্কে জেনে গেলে আপনাকে একটা মাসিক বাজেট বানাতে হবে। চাইলে, এই বাজেট থেকে আপনি প্রয়োজনীয় ও অপ্রয়োজনীয় খরচের বিভাগগুলো আলাদা করতে পারবেন।

এছাড়াও, এখানে ২-৩ মাস অন্তর খরচের খাতগুলোও অ্যাড করবেন, যেমন- মেইনটেনেন্স খরচ বা গ্যাসের খরচ ইত্যাদি।

অবশ্যই আপনার ইনকামের ১৫-২০% টাকা জমা করার চেষ্টা করবেন। মানে, আলাদা ভাবে একটি সেকশন রাখবেন যেখানে প্রতি মাসে কত টাকা সেভ করছেন সেই সেভিংস সম্বন্ধে তথ্য থাকবে।

৩. খরচা কমানোর উপায় খোঁজা:

এখন যদি, আপনার সেভিংসে টাকার পরিমাণ পছন্দমতো না হয়, তাহলে আপনাকে নিজের খরচ কমানোর উপর নজর দিতে হবে। এখানে আপনাকে অপ্রয়োজনীয় খরচগুলো কমাতে হবে, যেমন- রেস্টুরেন্ট, বা পার্টির খরচ এবং অন্যান্য।

নিজের ফিক্সড মাসিক খরচ, যেমন- মোবাইল রিচার্জ প্যাক বা গাড়ির ইন্স্যুরেন্সের উপর ডিসকাউন্ট এর মাধ্যমে সেভিংস করার উপায়গুলো খুঁজে দেখুন।

এগুলির বাইরেও, খরচ কমানোর কিছু সেরা আইডিয়া নিচে দেওয়া হল,

✔ ফ্রি-অ্যাক্টিভিটি, যেমন- ফ্রি কন্সার্ট বা পার্ক ইত্যাদিতে যাওয়া।
✔ ঘরের খাবার আর বাইরের খাবারের খরচ চেক করা।
✔ কোনো জিনিস সাথে-সাথে না কিনে অপেক্ষা করে দেখা।
✔ অদরকারি অটো-রিনিউ সাবস্ক্রিপশন বা মেম্বারশিপ ক্যান্সেল করা ও ইত্যাদি।

৪. খরচের খাতগুলো ভাগ করা:

একটা বাজেট তৈরী করার পিছনে আপনার প্রয়োজনীয়তা, চাহিদা এবং পার্সোনাল খরচের বিভাগগুলো যুক্ত রাখাটা জরুরি। এখানে আপনি কোন বিভাগে কত টাকা খরচ করতে চাইছেন, সেটা ভালোভাবে হিসেব করে দেখুন।

যেমন- বাড়ি বা গাড়ি ভাড়া, গ্রোসারির মতো জিনিসগুলো আপনার প্রয়োজনীয়তা। আর, চাহিদার মধ্যে আপনার জামাকাপড়, নিত্য ব্যবহারের জিনিসপত্রের খরচগুলো পড়ে। এরও পরে আপনার বিনোদন বা ব্যক্তিগত খরচগুলো আসে।

কিভাবে খরচ কমানো যাবে? যখন আপনি এই প্রশ্নটি করছেন, তখন সবচেয়ে আগেই আপনাকে আপনার সমস্ত অপ্রয়োজনীয় খরচ বা এমন খরচ যেগুলি না করলেও চলে, সেগুলির উপর নিজের ধ্যান আকর্ষণ করতে হবে।

রিলেটেড: ঘরে বসে লেখালেখি করে আয় করুন

৫. শপিং লিস্ট তৈরি করা:

আপনার মধ্যে যদি কেনাকাটা করার নেশা থাকে, তাহলে একটি শপিং লিস্ট বানানো এবং সেটিকে ফলো করা আপনার জন্যে প্রচন্ডভাবে দরকারি। একটা শপিং লিস্ট আপনাকে শপিং করার সময় অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার থেকে দূরে রাখবে।

এখানে আপনি নিজের লিস্টে সব সময় মরশুমি (seasonal) ফল ও সব্জি রাখার চেষ্টা করবেন। কারণ, সিজনাল ফল-সব্জির দাম সবসময়েই কম থাকে।

মাসের শেষে আমাদের হাতে টাকা না থাকার কারণ বলতে এই শপিং মল, বাজার ইত্যাদি গুলিরও ভূমিকা প্রচুর রয়েছে। বাজারে গেলেই যেমন সব কিছু কিনে ফেলার এই খারাপ স্বভাবের কারণে আমার হাত থেকে প্রচুর টাকা বেরিয়ে যায়।

৬. অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র না কেনা:

শপিং অনেক মানুষের কাছে থেরাপির মতো হলেও, টাকা বাঁচানোর জন্যে এই অপ্রয়োজনীয় শপিং করার স্বভাব একেবারেই বন্ধ করতে হবে।

এখানে আপনি ১% রুল ফলো করতে পারেন। অর্থাৎ, কোনো প্রোডাক্টের দাম যদি আপনার বার্ষিক মোট আয়ের ১%-এর বেশি হয়, তাহলে সেটা কেনার আগে নিজেকে একদিন সময় নিন। এই রুলটা আপনাকে বাজে খরচ কমাতে সাহায্য করবে।

এভাবে আপনি বড় বড় অপ্রয়োজনীয় খরচ গুলিকে এড়িয়ে চলতে পারবেন।

কারণ, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোনো অপ্রয়োজনীয় তবে দামি জিনিস কেনার প্রবণতা কেবল কিছু সময়ের জন্য আমাদের মনে ঘর করে থাকে। তাই, নিজেকে অন্তত একদিন পর্যন্ত আটকে রাখতে পারলে, পরে গিয়ে সেই খরচ আর আপনাকে করতে হবেনা।

৭. ফিন্যান্সিয়াল গোল ঠিক করা:

খরচা ও ইনকামের হিসেবের পর আসে আপনার ফিন্যান্সিয়াল গোল। এই ফিন্যান্সিয়াল গোলের উপর আপনার সেভিংসের পরিমাণ অনেকটা নির্ভর করে। ধরুন, আপনার টার্গেট রয়েছে, ২-৩ বছরের মধ্যে একটা ফ্ল্যাট-বাড়ি কেনার।

এখানে আপনাকে নিজের যাবতীয় খরচা চালিয়ে ফ্ল্যাট কেনার ডাউন পেমেন্টের টাকাও জমাতে হবে। আবার, অন্যদিকে যেটা আপনার লং-টার্ম গোল, যেমন- রিটায়ার্মেন্ট প্ল্যানের বিষয়েও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে।

যাদের জীবনে ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো ধরণের পরিকল্পনা থাকে না, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ধরণের ব্যক্তিদের হাতে কোনো সময় টাকা থাকে না। কেননা, গাড়ি, বাড়ি, বিয়ে, ইত্যাদি নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা না থাকার কারণে ব্যক্তির মনে টাকা জমানোর বা টাকা ধরে রাখার কোনো ধরণের দরকার বলে মনে হয়না।

দেখবেন, যেদিন আপনি একটি ফিন্যান্সিয়াল গোল ঠিক করবেন, সেদিন থেকে নিজে নিজেই বাজে খরচ কমে যাবে এবং হাতে টাকা থাকবে।

৮. সেভিংস প্ল্যান করা:

হাতে টাকা থাকে না কেন? এই প্রশ্নের আরেকটি সম্ভাব্য কারণ হতে পারে, সঠিকভাবে সেভিংস প্ল্যান না করা। নিজের খরচ কমানোর আরেকটি অন্যতম সেরা উপায় হল সঠিকভাবে সেভিংস প্ল্যান করা।

এখানে আপনি আপনার শর্ট ও লং দুই ধরণের গোলের জন্যেই সেভিংস প্ল্যান করতে পারেন। এরপরে আপনার কতটা টাকার প্রয়োজন হবে আর সেটা জমাতে ঠিক কতটা সময় লাগতে পারে, সেটা তুলনামূলকভাবে হিসেব করে নিতে হবে।

যেমন, কিছু শর্ট-টার্ম গোল হল গাড়ির ডাউন পেমেন্ট, ঘুরতে যাওয়া বা এমার্জেন্সি ফান্ড।

জমি কেনা, বাচ্চার এডুকেশন লোন ইত্যাদি সব লং-টার্ম গোলের মধ্যে পড়ে। এই ধরণের গোল গুলি মাথায় রেখে সেভিংস করা শুরু করলেই দেখবেন কিভাবে আপনার সমস্ত বাজে খরচ কমে গিয়েছে সেটা বুঝতেই পারবেননা।

৯. ইনভেস্টমেন্ট করা:

ট্যাক্স বেনিফিট পাওয়ার জন্যে ইনভেস্টমেন্টের মতো ভালো পরিকল্পনা আর নেই। আপনি সিস্টেম্যাটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানস (SIP), মিউচুয়াল ফান্ডস বা শেয়ার মার্কেটে ইনভেস্টমেন্ট করতে পারেন।

তবে, এখানে আপনাকে বিনিয়োগ করার আগে এর সময়সীমা, ইনভেস্টমেন্টের পরিমাণ এবং মুদ্রাস্ফীতি (ইনফ্লেশন রেট) সম্পর্কে জানতে হবে।

ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে আমাদের মাথায় কোনো চিন্তা বা প্রয়োজনীয়তার অনুভব না থাকায় হাতে থাকা অতিরিক্ত টাকা এদিক ওদিক খরচ হয়ে যায়। তাই, অতিরিক্ত খরচ কমানোর জন্য ইনভেস্টমেন্ট একটি দারুন বিকল্প।

১০. ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থা করা:

শুধুমাত্র, নিজের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত রাখার জন্যেই নয়, ইন্স্যুরেন্স আপনাকে ট্যাক্সের হাত থেকেও বাঁচাতে পারে।

একটা পলিসি বাছার ক্ষেত্রে আপনাকে ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়ামের মূল্য এবং আপনার ভবিষ্যৎ তাতে কতটা সুরক্ষিত হচ্ছে, সেটা দেখে নিতে হবে। এমনকি, আপনি আপনার পলিসি সেলারের কাছে একাধিক পলিসি নিলে সেখান থেকে ডিসকাউন্টও পেতে পারেন।

১১. অন্যের দেখাদেখি খরচ করা:

হাতে টাকা না থাকার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো, অন্যের দেখাদেখি খরচ করা। হ্যা, আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন যারা অন্যের দেখাদেখি অপ্রয়োজনীয় খরচ গুলি করেন। যেমন, দরকার না থাকতেও নানান জিনিস গুলি কেনা, টাকা ধার দেওয়া ইত্যাদি।

মনে রাখবেন, যদি আপনি সত্যি অতিরিক্ত ও বাজে খরচ কমানোর উপায় গুলি খুঁজছেন, তাহলে লোকে কি করছে, কি কিনছে, কিভাবে কোথায় যাচ্ছে, সেগুলোতে নজর দেওয়া বন্ধ করতেই হবে। মনে রাখবেন, আপনার কাছে থাকা এই টাকাই কিন্তু প্রয়োজনে আপনার কাজে লাগবে।

তাই, অন্যের দেখাদেখি কিছু কিনতে বা অতিরিক্ত টাকা খরচ করতে যাবেননা। এই বাজে স্বভাব আপনাকে কখনো একজন ধনী ব্যক্তি হতে দিবেনা।

রিলেটেড: টাকা দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো কি কি ?

FAQ: কিভাবে খরচ কমানো যাবে?

১. কিভাবে হাতে টাকা রাখা যায়?

প্রতি মাসে সব খরচ বাদে হাতে অতিরিক্ত রাখার জন্যে আপনাকে মূলত দুটি কাজ করতেই হবে। প্রথমত, আপনাকে অপ্রয়োজনীয় ও অতিরিক্ত খরচ কমাতে হবে এবং দ্বিতীয়ত, নিজের ভবিষ্যতের জন্য মাথায় কিছু পরিকল্পনা রাখুন এবং নিয়মিত সেভিংস এবং ইনভেস্টমেন্ট চালু করুন। দেখবেন আপনার হাতে অনেক টাকা জমতে থাকবে।

২. অতিরিক্ত খরচ কমানোর সেরা উপায় গুলি কি কি?

অতিরিক্ত বা বাজে খরচ কমানোর জন্য আপনাকে মূলত এই কয়টি বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হয়, একটি বাজেট তৈরি করে সেই বাজেট হিসেবেই খরচ করতে হবে, অন্যের দেখাদেখি জিনিস কিনবেনন, প্রয়োজন না হলে বাইরে খাবেননা, টাকা ধার দেওয়ার আগে ১০ বার ভাববেন, দামী জিনিস কেনার আগে ১ দিন অপেক্ষা করে নিজেকে সময় দিয়ে দেখুন।

অবশই পড়ুন:

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error:
Scroll to Top