ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় যে আপনাকে নানান ভাবে ট্র্যাক করা যেতে পারে, আপনি কি এই বিষয়ে আগের থেকে জানতেন?
বর্তমান সময়ের এই ডিজিটাল যুগে, নিজের ডিভাইস এবং ডেটা গুলিকে সিকিউর রাখার জন্যে এবং লোকেশন বা ডিভাইস ট্র্যাকিং, হ্যাকিং ইত্যাদির মতো সমস্যা গুলির থেকে বাঁচতে, ছোট-বড় নানান কোম্পানি গুলি ভিপিএন (VPN) ব্যবহার করে থাকেন।
এক্ষেত্রে শুধুমাত্র ছোট-বড় কোম্পানি গুলিই নয়, আপনি চাইলে আপনিও নিজের কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা মোবাইলে ব্যবহার করতে পারবেন একটি VPN।
কেননা একটি ভিপিএন এর মূল কাজটি হলো, আপনার বা আপনার ডিভাইস এর অনলাইন সিকিউরিটি এবং প্রাইভেসিকে রাখা করা। আর তাই, শুধুমাত্র কোম্পানিগুলি কেন, আপনারও ব্যবহার করা দরকার একটি ভিপিএন।
তবে, ভিপিএন মানে কি বা ভিপিএন কিভাবে কাজ করে বা ভিপিএন কিভাবে ব্যবহার করতে হয়, যদি আপনি এই বিষয় গুলি নিয়ে অধিক ভালো করে জেনেনিতে চাইছেন, তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
সূচিপত্র:
- VPN মানে কি?
VPN মানে কি?
VPN-কে আমরা Virtual private network হিসেবেও বলতে পারি।
যা আমি উপরেই বলেছি, নানান ছোট বড় কোম্পানি থেকে শুরু করে আমার এবং আপনার মতো লোকেরাও নিজের ডেটা গুলিকে সিকিউর রাখার ক্ষেত্রে VPN-এর ব্যবহার করে থাকেন।
আসলে ভিপিএন হলো এমন একটি টেকনোলজি যেখানে একটি অসুরক্ষিত নেটওয়ার্ককে একটি সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক এর মধ্যে রূপান্তর করার কাজ করা হয়ে থাকে।
এর মানে হলো, একটি VPN আপনার ডিভাইস এর অবস্থান এবং পরিচয় লুকিয়ে রাখতে আপনার সাহায্য করে থাকে। যদি আপনি একটি ভিপিএন ব্যবহার করছেন, তাহলে আপনার ডিভাইস এর IP address-টি ট্র্যাক করাটাও অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়।
তাই, একটি VPN-এর সাহায্যে আপনি নিজের অনলাইন এক্টিভিটি গুলিকে ট্র্যাক হওয়ার থেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারবেন।
এতে, অনলাইন হ্যাকার এবং data sealers (ডাটা চোর) দেড় থেকে নিজেকে এবং নিজের device ও network-কে বাঁচিয়ে রাখাটা সম্বব হয়ে দাঁড়ায়।
Paid বা premium “virtual private network” সার্ভিস ব্যবহার করে আপনারা নিজের হিসেবে যেকোনো দেশ বা শহর (location) বেছে নিতে পারবেন।
উদাহরণ স্বরূপে,
যদি আমি আমার virtual private network সেটিংস এ, New York সিলেক্ট করি, তাহলে যদিও আমি India থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, আমার বর্তমান location “New York” হিসেবে লোকেরা দেখতে পাবেন।
VPN এর লাভ ও সুবিধে কি কি ? (Benefits of using a VPN)
একটি ভিপিএন কেন ব্যবহার করবেন বা ভিপিএন ব্যবহার করে আপনার কি কি লাভ হবে, সেটা নিচে আমি আপনাদের এক এক করে বলে দিচ্ছি।
- যখন আমরা একটি VPN service এর মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করি, তখন আপনার সকল পার্সোনাল ডাটা (personal data) সুরক্ষিত রাখা হয়। এর ফলে, বিভিন্ন data বা information, হ্যাকার দেড় চোখ থেকে দূরে থাকে।
- VPN ব্যবহার কোরে, আমরা আমাদের অনলাইন পরিচয় লুকিয়ে রাখতে পারি। মানে, আপনি কোন জায়গা বা দেশ থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, সেটা লুকানো সম্ভব। কিন্তু, যেই কোম্পানির ভিপিএন সার্ভিস ব্যবহার করছেন, তারা কিন্তু আপনার আসল IP address ও লোকেশন অবশই জানবেন।
- VPN ব্যবহার করে আমরা যেকোনো blocked website বা app নিজের মোবাইল ও কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারি। বেশিরভাগ লোকেরা, একটি ফ্রি ভিপিএন ব্যবহার কোরে বিভিন্ন blocked websites গুলিতে প্রবেশ করেন।
- আপনারা নিজের network এর IP address অনেক সহজেই বদলে, অন্য একটি country র IP address এ রূপান্তর করতে পারবেন।
- কিছু কিছু প্রিমিয়াম ভিপিএন (premium vpn) আপনার ইন্টারনেটের স্পিড বাড়িয়ে দিতে পারে। কিন্তু, আবার কিছু ফ্রি ভিপিএন আপনার ইন্টারনেট স্পিড কমিয়েও দিতে পারে।
তাহলে, যদি বলা হয়, “vpn এর লাভ কি কি“, তাহলে এগুলি কিছু সেরা লাভ রয়েছে ভিপিএন এর। তবে, আপনি যদি কিছু খারাপ উদ্দেশ্যে vpn ব্যবহার করার কথা ভাবছেন, তবে এই ভুল কখনোই করবেননা।
কারণ, police বা আইনের অধিকারীরা vpn company থেকে আপনার আসল IP address অনেক সহজেই বেড় করে নিতে পারবেন।
তাই, কেবল নিজের ইন্টারনেট কানেক্শনকে হ্যাকার (hacker) এবং ডাটা ও প্রাইভেসী চোর দেড় থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য vpn অবশই ব্যবহার করুন।
VPN এর ব্যবহার কি জরুরি? কেন ব্যবহার করবো ?
যদি আপনি আপনার ঘরে যেকোনো secure এবং private নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, তাহলে vpn এর কোনো প্রয়োজন নেই।
মানে, যদি আপনি একটি password protected wifi hotspot থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, তাহলে, সেটা secure এবং তখন ভিপিএন এর কোনো প্রয়োজন নেই।
তাছাড়া, যদি আপনারা কোনো open এবং public wifi hotspot ব্যবহার করছেন যেমন, railway station, কোনো hotel এ বা flight বা train এ, তখন সেই open নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে যেকোনো hacker আপনার network বা system হ্যাক করতেই পারে।
তাই, মনে রাখবেন যে যেকোনো public এবং open নেটওয়ার্ক যেটা অচেনা অনেক ব্যক্তি একসাথেই ব্যবহার করছেন, সেই নেটওয়ার্ক কখনোই সুরক্ষিত না এবং তখন আপনার একটি VPN ব্যবহার করা উচিত।
এমনিতে, পারলে সবসময় একটি vpn ব্যবহার করে ইন্টারনেটে কানেক্ট হওয়াটা নিরাপদ (safe).
তাহলে, Vpn কেন এবং কখন ব্যবহার করবেন, সেটা হয়তো আপনারা বুঝে গেছেন।
ভিপিএন কিভাবে ব্যবহার করবেন? কম্পিউটার ও মোবাইলে
ভিপিএন, যেকোনো কম্পিউটারে ও মোবাইলে ব্যবহার করাটা অনেক সহজ। আপনারা, যেভাবে বিভিন্ন apps বা software নিজের মোবাইল ও কম্পিউটারে ডাউনলোড এবং ইনস্টল কোরে ব্যবহার করেন, ঠিক সেভাবেই vpn app বা software ডাউনলোড করতে হবে।
VPN app বা vpn software ইনস্টল করার পর আপনি তার সার্ভিস enable বা on করতে হবে। এর পর, আপনার internet connection নিজে নিজে vpn এর সুরক্ষিত নেটওয়ার্কের দ্বারা কানেক্ট হয়ে যাবে।
সেরা ফ্রি ভিপিএন সফটওয়্যার কম্পিউটারের জন্য
এমনিতে, একটি premium বা paid vpn service ব্যবহার করার লাভ অনেক বেশি। কিন্তু, আপনারা অনেক ফ্রি ভিপিএন সফটওয়্যার নিজের কম্পিউটারের জন্য পেয়ে যাবেন, যেগুলি দিয়ে আপনার কাম অবশই চলে যাবে।
- WindScribe – সম্পূর্ণ free vpn software সব ধরণের features এর সাথে। এখানে ১০ জিবি ফ্রি ডাটা প্রত্যেক মাসেই পাবেন।
- Tunnelbear – এই ফ্রি vpn সফটওয়্যার আপনাকে প্রত্যেক মাসে ৫০০ mb করে ডাটা দিবে। এমনিতে, Tunnelbear, ভিপিএন প্রথমবারে ব্যবহার করা লোকেদের জন্য বেস্ট।
- Speedify – এই ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনারা অনেক দ্রুত এবং ফাস্ট ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। তাছাড়া, এখানে আপনাদের ৫gb data প্রত্যেক মাসে ফ্রীতেই দেয়া হবে।
যদি, আপনারা একটি ফ্রি ভিপিএন সফটওয়্যার খুঁজছেন, তাহলে ওপরে আমি দেয়া এই ৩ টি VPN software সেরা এবং free.
সেরা ফ্রি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ভিপিএন অ্যাপস গুলি:
আজকাল, ইন্টারনেটের ব্যবহার কম্পিউটারের তুলনায় স্মার্টফোনে অধিক পরিমানেই হচ্ছে। আর তাই, আপনার মোবাইলে একটি vpn application থাকাটা অনেক জরুরি। তাই, নিচে আমি এন্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য সেরা এবং ফ্রি মোবাইল vpn এপস এর ব্যাপারে বলবো।
- HotspotShield – মোবাইলের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ভালো vpn app. ফ্রীতে আপনারা ৫০০mb ডাটা ডেইলি ব্যবহার করতে পারবেন।
- TunnelBear – প্রত্যেক মাসে ৫০০ mb ডাটা দেয়া হবে। এবং, এই সফটওয়্যার computer ও mobile দুটোর জন্যই রয়েছে।
- TurboVpn – এই ভিপিএন এপ্লিকেশন সম্পূর্ণ ভাবে ফ্রি এবং গুগল প্লে স্টোর থেকে সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন।
- Free Vpn monster – এই মোবাইলের vpn application অনেক দ্রুত এবং ফাস্ট। Vpn monster সম্পূর্ণ ফ্রি এবং যেকোনো এন্ড্রয়েড মোবাইলে ইনস্টল করে ব্যবহার করতে পারবেন। প্রায়, ৩ লক্ষ লোকেরা গুগল প্লে স্টোর থেকে এই app ডাউনলোড করেছেন।
- ExpressVPN – ৩০ দিনের ফ্রি ট্রায়াল পাবেন।
- Thunder VPN – Fast, Safe VPN – ৫০ মিলিয়ন থেকে অধিক ডাউনলোড এবং ৪.৮ এর রেটিং রয়েছে।
- Super VPN – সম্পূর্ণ ফ্রি এবং ফাস্ট ভিপিএন ক্লায়েন্ট।
পিসি (PC) এবং ল্যাপটপের জন্য সেরা ভিপিএন:
যদি আপনি নিজের কম্পিউটার বা ল্যাপটপের জন্য একটি সেরা ও ভালো ভিপিএন খুঁজছেন, তাহলে নিচে বলে দেওয়া এই সেরা ভিপিএন পরিষেবা গুলি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
১. ExpressVPN:
এই ExpressVPN অনেক জনপ্রিয় ও একটি সেরা ভিপিএন পরিষেবা যেটাকে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার লোকেরা ব্যবহার করছেন। প্রায় ১০৫ টি দেশে ExpressVPN-এর সার্ভার রয়েছে এবং ডাটা নিরাপত্তা নিয়েও এখানে প্রচুর ধ্যান রাখা হয়েছে। এছাড়া, ২৪ঘন্টা লাইভ চ্যাট সাপোর্ট এবং ফাস্ট স্পিড সার্ভার এর সুবিধাও আপনারা পাবেন।
২. Surfshark: secure online VPN
এখন অচেনা অজানা ওয়েবসাইট বা ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আপনার চিন্তা করতে হবেনা। কেননা, Surfshark: secure online VPN আপনাকে আপনার অনলাইন গতিবিধির ক্ষেত্রে সবসমই নিরাপদ রাখবেন।
এই VPN ব্যবহার করার মাধ্যমে অনলাইন ads, malware-filled websites, cookie pop-ups ইত্যাদি এই ধরণের সমস্যা গুলির থেকে সহজেই মুক্তি পাবেন।
৩. NordVPN: The best online VPN service
NordVPN ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে অনেক সুরক্ষিত ভাবে কাজ করতে পারবেন। web trackers ব্লক করার থেকে শুরু করে ডাটা প্রাইভেট রাখা, malicious sites ব্লক করা এবং সুরক্ষিত অনলাইন ব্যাঙ্কিং এর মতো সুবিধা গুলি এই VPN পরিষেবা প্রদান করে থাকে।
এছাড়াও, একটি ভিপিএন এর অন্যান্য সাধারণ সুবিধা ও লাভ গুলি তো থাকছেই।
এগুলি ছাড়াও, কম্পিউটার বা ল্যাপটপের জন্য আপনারা Hotspot Shield, TunnelBear, CyberGhost VPN, Norton Secure VPN, PureVPN, ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।
ভিপিএন কিভাবে চালু করবো?
নিজের মোবাইল বা কম্পিউটারে ভিপিএন চালু করার জন্য সবচেয়ে আগেই আপনাকে একটি VPN service কিনে নিতে হবে। অবশই, ইন্টারনেটে নানান free vpn services গুলিও রয়েছে যেগুলি ব্যবহার করা যাবে।
VPN পরিষেবা কেনার পর, আপনাকে download page থেকে VPN client-টি নিজের মোবাইল বা কম্পিউটারে download এবং install করতে হবে। আপনি, Windows, android ইত্যাদি প্রায় প্রত্যেক OS-এর জন্য app/software পেয়ে যাবেন।
এবার নিজের কম্পিউটার/মোবাইলে VPN client/app-টি ওপেন করুন এবং নিজের পছন্দের সার্ভার লোকেশন সিলেক্ট করুন।
সার্ভার লোকেশন সিলেক্ট করার পর, এবার আপনাকে সরাসরি, Connect/on বাটনে click করতে হবে। ব্যাস, এবার আপনার ল্যাপটপ বা মোবাইল নেটওয়ার্ক ভিপিএন এর সাথে কানেক্ট হয়ে যাবে।
VPN FAQ:
অবশই যাবে, যখন আপনি একটি ভিপিএন পরিষেবা নিয়ে থাকেন তখন আপনাকে প্রায় প্রত্যেক ডিভাইস বা অপারেটিং সিস্টেম এর জন্য VPN client software download করার অপসন দেওয়া হয়। যেমন ধরুন, iOS এবং Android ইত্যাদি। এতে, মোবাইল দিয়ে করা নানান ব্যাঙ্কিং, স্ট্রিমিং এবং মেসেজিং এর মতো ডিজিটাল কার্যকলাপ গুলি নিরাপদ রাখা যায়।
জেকেও যে একটি কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা স্মার্টফোন ব্যবহার করে ইন্টারনেট এক্সেস করে থাকেন, তারা অবশই একটি VPN ব্যবহার করে নানান ভাবে উপকৃত হতে পারবেন। একটি VPN আপনার পাসওয়ার্ড, ব্যবহারকারীর নাম এবং ব্যাঙ্ক বা কেনাকাটার তথ্য থেকে শুরু করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য গুলি রক্ষা করতে সাহায্য করে থাকে। তাই, VPN ব্যবহার করে লাভ অবশই হতে পারে।
VPN বা virtual private network, আপনার ডিভাইস এবং ইন্টারনেট এর মধ্যে একটি সুরক্ষিত টানেল হিসেবে কাজ করে থাকে। একটি ভিপিএন অনলাইনে আপনাকে স্নুপিং, ভাইরাস, হ্যাকার এবং সেন্সরশিপ থেকে রক্ষা করে থাকে। যখনই আপনি একটি secure VPN server এর মধ্যে কানেক্ট করে থাকেন তখন আপনার ইন্টারনেট ট্রাফিক একটি encrypted tunnel-এর মধ্যে দিয়ে যাওয়া আসা করে থাকে এবং যেটা hackers এবং আপনার internet service provider-রা দেখতে বা ট্র্যাক করতে পারেনা।
আজকে আমরা কি শিখলাম?
তাহলে বন্ধুরা, আশা করছি আপনারা অনেক সহজেই বুঝে গেছেন যে, ভিপিএন মানে কি (What Is Vpn In Bangla), ভিপিএন এর লাভ কি কি, এবং ভিপিএন কিভাবে চালু করবো।
যদি, আপনাদের কোনো প্রশ্ন বা সমস্যা থাকে, তাহলে নিচে অবশই কমেন্ট করবেন। আমি আপনাদের সাহায্য অবশই করবো। তাছাড়া, যদি আর্টিকেল আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেননা।
ভাইয়া বর্তমান তো ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ সব ব্লক এখন কি ভিপিএন দিয়ে এগুলো চালানো যাবে ……? এবং কোন ভিপিএন টা কানেক্ট করব সেটা একটু জানাবেন ….?
ক্যাসপারস্কাই ভিপিএন ব্যবহার করে দেখুন।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
ধন্যবাদ।
আপনাকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে কিছুটা ট্রাই করলাম।
আমার সৌভাগ্য।
Really, it’s an informative post
thank you .
VPN ৫ জিবি ফ্রি,,১০ জিবি ফ্রি…এইটার মানে কি?বা ৫০০এম্বি দেওয়া হয় এই ভিপিএন এ। এইগুলা আসলে কি বুঝায়?? আমার ব্যক্তিগত ওয়াইফাই থাকলে তো আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যাবহার করতে পারবো আমি………
VPN এ লিমিট মানে,মানে আপনি কেবল সেই দেওয়া লিমিট অব্দি VPN ব্যবহার করতে পারবেন। হে, আপনার ব্যক্তিগত ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করতেই পারবেন। কিন্তু, যদি VPN এ ১জিবি লিমিট রয়েছে, তাহলে ১ জিবি ব্যবহার করার পর, VPN সার্ভিসটি ব্যবহার করতে পারবেননা।
ভাইয়া আমি পেইড ভিপিএন কিভাবে কিনবো??
Google এর মধ্যে সার্চ করুন অনেক application রয়েছে।
ভারতের paytm বা mobikwik vpn এর মাধ্যমে কি বাংলাদেশে ব্যবহার করতে পারব, জানা লে উপকৃত হতাম বা বাংলাদেশের bikas বা rocket vpn এর মাধ্যমে কি ভারতে ব্যবহার করতে পারব।
VPN ব্যবহার করে ব্যবহার করতে পারবেন যতটা আমি ইন্টারনেটে দেখলাম।
vpn app বা software ব্যবহার করলে ফ্রি ডেটা কেন দেয়া হয়? ওই app বা software প্রতিষ্ঠানের লাভ কি?
ফ্রি ডাটা কেন দিবে, VPN ব্যবহার করে আপনি নিজের আসল পরিচয় লুকিয়ে রাখতে পারবেন।