যদি আপনার মধ্যে লেখালেখি নিয়ে সাধারণ দক্ষতা, জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাহলে আপনিও অনলাইনে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার কৌশল গুলোকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসে নিজের ফ্রি টাইমে নিয়মিত অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। একজন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ কনটেন্ট রাইটার শুধুমাত্র আর্টিকেল লিখেই মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করে নিতে পারেন।
এখন আপনি হয়তো ভাবছেন যে, আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে এতো টাকা উপার্জন করাটা কি সত্যি সম্ভব, ভাবছেন তো? নিশ্চয় পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে, নানান আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট বা ফ্রিল্যান্স আর্টিকেল রাইটিং জব গুলোর সাহায্য নিতে হবে। বিশ্বাস করুন, শুধুমাত্র বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব গুলোর সাহায্যেই দৈনিক ১০০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব।
আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে আপনারা বাংলা, ইংরেজি, হিন্দি বা যেকোনো অন্য ভাষায় আর্টিকেল গুলো লিখতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে, আপনি যেই ভাষায় আর্টিকেল লিখতে আগ্রহী সেই ভাষার উপর আপনার ভালো জ্ঞান এবং কমান্ড থাকতে হবে।
এখন, যদি আপনি একজন স্টুডেন্ট যে পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা আয় করার একটি কার্যকর এবং প্রমাণিত উপায় খুঁজছেন বা একজন মহিলা যে নিজের খালি সময়ে ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে কিছু অতিরিক্ত টাকা ইনকাম করতে চাইছেন, আপনারা প্রত্যেকেই কনটেন্ট রাইটিং জব গুলোর মাধ্যমে মোটামোটি ভালো অংকের টাকা প্রতি আর্টিকেলে ইনকাম করে নিতে পারবেন।
কিভাবে? আপনাকে কি করতে হবে? কোন বিষয়ে জানতে হবে? কোথায় পাবেন ইংরেজি বা বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং জব গুলো? আপনার মনে চলে আসা এই প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর এবং এদের সমাধান আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলের মধ্যে পেয়ে যাবেন।
সূচিপত্র:
অনলাইনে আর্টিকেল লিখে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়?
অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করার বিষয়টা আপনার জন্য একটি অনেক লাভজনক এবং পাশাপাশি মজার বিষয় হয়ে দাঁড়াতে পারে যদি আপনি আগে থেকেই লেখালেখি করতে পছন্দ করে থাকেন।
অবশই মনে রাখবেন যে, লেখালেখি করে ইনকাম করার জন্য এবং এক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি সফলতা পাওয়ার উদ্দেশ্যে আপনাকে কেবল সেই টপিক বা বিষয় গুলো নিয়েই আর্টিকেল লিখা দরকার যেগুলো আপনি পছন্দ করেন এবং যেগুলোর বিষয়ে আপনারা ভালো নলেজ রয়েছে। এতে, কনটেন্ট রাইটিং এর কাজটি আপনার জন্য অধিক সহজ এবং আনন্দদায়ক হয়ে দাঁড়াবে।
আর্টিকেল লেখার জন্য যখন আপনি এমন একটি টপিক বা বিষয় খুঁজে নিবেন, এবার আপনি নিজের একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে বা অন্যান্য ওয়েবসাইট গুলোর জন্য আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।
Medium Partner Program, Fiverr, Freelancer, Upwork, LinkedIn, ইত্যাদি এই ধরণের প্লাটফর্ম গুলোতে আপনি নানান আর্টিকেল রাইটিং জব গুলো পেয়ে যাবেন। এছাড়া, অনলাইনে উপলব্ধ নানান রাইটিং গ্রুপ, সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপ, মাইক্রো জব ওয়েবসাইট, ইত্যাদি প্লাটফর্ম গুলোকে কাজে লাগিয়েও কনটেন্ট রাইটিং রিলেটেড ওয়ার্ড এবং সুযোগ গুলো পেতে পারবেন।
শেষে, আপনাকে ধারাবাহিকতা বজায় রেখে নিয়মিত ভালো ভালো আর্টিকেল গুলো লিখতে থাকতে হবে। এতে, আপনার কনটেন্ট রাইটিং কৌশল গুলো দ্রুত উন্নত হওয়ার পাশাপাশি একজন ফ্রিল্যান্স আর্টিকেল লেখক হিসেবে আপনার একটি পজিটিভ ভালো রেপুটেশন তৈরি হবে। এতে, ভবিষ্যতে অধিক টাকা চার্জ করে আর্টিকেল লেখার কাজ গুলো তুলতে পারবেন।
আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার নানান উপায় এবং কৌশল গুলো:
আর্টিকেল লিখে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করার বিষয়টি বর্তমান সময়ে সত্যি একটি প্রমাণিত এবং ব্যবহারিক উপায় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। এতে, লেখালেখির প্রতি থাকা আপনার প্যাশনকে আপনি ইনকামে পরিণত করার সুযোগ পেয়ে থাকেন। তবে, অনলাইনে কোথায় বা কোন কৌশল গুলোকে কাজে লাগিয়ে কনটেন্ট রাইটিং জবস গুলো করা ও পাওয়া যাবে? চলুন বিষয়টা নিচে জেনেনেই।
১. ফ্রিল্যান্স রাইটিং:
আপনি কি জানেন? অনলাইনে এমন প্রচুর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সাইট গুলো রয়েছে যেগুলোতে গিয়ে নিজের একটি ফ্রি একাউন্ট তৈরি করে বিশ্বজুড়ে নানান কোম্পানি, ক্লায়েন্ট, বা ব্যক্তিদের, কনটেন্ট রাইটিং পরিষেবা গুলো প্রদান করা যেতে পারে। কোনো ধরণের ডিপোজিট ছাড়া ইনকাম করার ক্ষেত্রে এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলো আপনার প্রচুর কাজে আসতে পারে।
উদাহরণ স্বরূপ: Upwork, Fiverr, Freelancer, Guru, ইত্যাদি এই ধরণের জনপ্রিয় freelancing platform গুলোতে নিজেকে একজন ফ্রিল্যান্স রাইটিং হিসেবে রেজিস্টার করে, ব্লগ পোস্ট রাইটিং, আর্টিকেল রাইটিং, কপিরাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট রাইটিং, গেস্ট পোস্ট রাইটিং, ইত্যাদি নানান কনটেন্ট রাইটিং জবস গুলো খুঁজে পেতে এবং সেগুলো করতে পারবেন।
একজন ফ্রিল্যান্স রাইটার হিসেবে আপনি একাধিক কোম্পানি বা ক্লায়েন্টদের জন্য নানান বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি কোন আর্টিকেল গুলো লিখবেন, কখন এবং কোথায় বসে কাজ করবেন, এই ধরণের স্বাধীনতাগুলো আপনার থাকবে। তবে, ক্লায়েন্টকে দিয়ে দেওয়া ডেডলাইন বা নির্ধারিত সময়মতো প্রতিটি আর্টিকেল লিখে জমা দিতে হবে।
২. কন্টেন্ট মিলস:
Textbroker এবং iWrite-এর মতো নানান কন্টেন্ট মিলস ওয়েবসাইট/প্লাটফর্ম গুলো আপনারা পাবেন যেগুলির মূল কাজ হলো, আপনার মতো দক্ষ রাইটারদের কনটেন্ট লেখাতে চায় এমন নানান ক্লায়েন্টদের সাথে কানেক্ট করা। এই ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি নিজের সুবিধামতো নানান বিষয় গুলোতে আর্টিকেল লিখতে পারবেন।
আপনার লেখা আর্টিকেল গুলোর বিপরীতে আপনাকে আর্টিকেলে লেখা প্রতিটি শব্দ (word) বা প্রতি আর্টিকেল হিসেবে অর্থ প্রদান করা যেতে পারে। এভাবে, কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ গুলো করে নিয়মিত টাকা আয় করার পাশাপাশি, কনটেন্ট রাইটিং রিলেটেড নতুন নতুন অভিজ্ঞতা গুলো তৈরি করার এবং কনটেন্ট রাইটিং দক্ষতা গুলোকেও উন্নত করা যেতে পারে।
সাধারণত, এই কনটেন্ট মিলস প্লাটফর্ম গুলোতে বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট গুলো উপলব্ধ থেকে থাকে। সম্পূর্ণ ভালো ভাবে রিসার্চ করা ব্লগ পোস্ট, আর্টিকেল রাইটিং, প্রডাক্ট ডেসক্রিপশন, এফিলিয়েট আর্টিকেল বা রিভিউ আর্টিকেল এর মতো বিভিন্ন ধরণের অ্যাসাইনমেন্ট গুলো আপনারা এখানে পেয়ে যাবেন।
৩. ব্লগিং বা ব্লগ রাইটিং:
যদি আপনি আর্টিকেল লিখে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার একটি প্রমাণিত এবং কার্যকর উপায় খুঁজছেন, সেক্ষেত্রে ব্লগিং এর বিষয়ে জানাটা আপনার অবশই দরকার। এমনিতে, ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যেতে পারে সেই বিষয়ে আমি একটি আলাদা আর্টিকেলের মধ্যে আপনাদের সম্পূর্ণ বিষয়টা বুঝিয়ে বলেছি।
ব্লগিং করতে হলে, আপনাকে এমন একটি বিষয় বা টপিক খুঁজতে হবে যেই বিষয়ে আপনার প্রচুর ইন্টারনেট এবং ভালো নলেজ রয়েছে। এতে, ধীরে ধীরে যখন আপনি নানান মূল্যবান এবং আকর্ষক আর্টিকেল গুলো নিজের ব্লগে নিয়মিত পাবলিশ করতে থাকবেন, তখন, সার্চ ইঞ্জিন, সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদি নানান মাধ্যমে নানান পাঠকেরা আপনার ব্লগে ভিজিট করতে শুরু করবেন।
এবার, কিছু সময় পর যখন আপনার ব্লগ সাইটে প্রতিদিন ভালো সংখ্যায় ভিজিটররা আসতে শুরু করবেন, তখন আপনি নানান মাধ্যমে নিজের ব্লগ থেকে প্যাসিভ ইনকামের একটি বা একাধিক রাস্তা তৈরি করে নিতে পারবেন।
নিজের ব্লগে আর্টিকেল লিখে নিয়মিত টাকা উপার্জন করার জন্য আপনি, গুগল এডসেন্স, পেইড স্পন্সরড পোস্ট, পেইড রিভিউ আর্টিকেল লিখে, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ইত্যাদির মতো নানান কৌশল গুলোকে কাজে লাগাতে পারবেন।
৪. গেস্ট পোস্ট আর্টিকেল রাইটিং:
গেস্ট পোস্টিং হলো এমন একটি পরিষেবা যেখানে একজন আর্টিকেল লেখক হিসেবে আপনাকে অন্যান্য ব্লগ বা ওয়েবসাইট গুলোর জন্য আর্টিকলে লিখতে হয়। এক্ষেত্রে, আপনি নানান ব্লগ বা ওয়েবসাইট মালিকদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখার আবেদন জানাতে পারেন।
বিপরীতে, আপনার দ্বারা লেখা আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য একটি ব্যাকলিংক প্রাপ্ত করার পাশাপাশি অনলাইনে নিজের/নিজের ব্লগের দৃশ্যমানতা বাড়ানোর সুযোগ পাবেন। এছাড়া, অনেক সময় পেইড গেস্ট পোস্ট গুলোর ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের মালিকেরা আপনাকে আপনার লেখা আর্টিকেলের জন্য কিছু টাকাও দিয়ে থাকেন।
সাধারণ, বেশিরভাগ গেস্ট পোস্ট গুলো করার জন্য সরাসরি আপনাকে কোনো ধরণের টাকা দেওয়া হয়না, তবে এক্ষেত্রে একজন লেখক হিসেবে অনলাইনে নানান মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার রাস্তা গুলো আপনার সামনে অবশই খুলে যেতে পারে।
কেননা, যখন আপনি বিভিন্ন জনপ্রিয় এবং হাই ট্রাফিক সাইট গুলোতে নিজের সেরা এবং হাই কোয়ালিটি আর্টিকেল গুলো পাবলিশ করবেন তখন একজন দক্ষ এবং সেরা কনটেন্ট রাইটার হিসেবে আপনার পরিচয় বাড়বে এবং প্রচুর জনপ্রিয়তা লাভ করবেন।
এক্ষেত্রে, একবার বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠিত করতে পারলে ভবিষ্যতে নানান পেইড রাইটিং গিগ, স্পন্সরড কনটেন্ট, এফিলিয়েট পার্টনারশীপ, ইত্যাদির জন্য নানান পেইড অফার গুলো আরামে পেয়ে যাবেন।
৫. রিমোট কন্টেন্ট রাইটার:
বর্তমান সময়ে প্রায় প্রত্যেকটি কোম্পানির একটি ওয়েবসাইট/ব্লগ রয়েছে যেখানে তাদের পণ্য, ব্র্যান্ড, পরিষেবা বা ব্যবসার সাথে রিলেটেড নানান আর্টিকেল গুলো তারা নিয়মিত পাবলিশ করে থাকেন। তবে এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো নানান রিমোট ইন-হাউস কনটেন্ট নির্মাতাদের হায়ার করে থাকেন।
তাই, যদি আপনিও হাই কোয়ালিটি আর্টিকেল, ব্লগ পোস্ট, মার্কেটিং কপি, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ইত্যাদি তৈরি করতে জানেন, সেক্ষেত্রে এই ধরণের নানান রিমোট রাইটিং জব গুলোর জন্য এপ্লাই করতে পারেন।
এই ধরণের রিমোট রাইটিং জব গুলোতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই, আপনি নিজের ঘর থেকে বা পছন্দমতো যেকোনো জায়গা থেকে কাজ করার সুবিধা পাবেন। পাশাপাশি, একজন ট্যালেন্টেড রাইটার হিসেবে আপনি নিজের ওয়ার্ক লাইফ এবং পার্সোনাল লাইফটিকে সুন্দর ভাবে ব্যালান্স করারও সুবিধা পাবেন।
৬. অনলাইন রাইটিং কোর্স:
যদি আপনি একজন দক্ষ এবং এক্সপার্ট রাইটার, তাহলে নিজের লেখালেখির কৌশল গুলোকে একটি অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে নানান স্টুডেন্ট বা যেকোনো লোকদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
এক্ষেত্রে তৈরি করা নিজের অনলাইন রাইটিং কোর্সটি Teachable বা Udemy-র মতো নানান অনলাইন টিচিং প্লাটফর্ম গুলোর মাধ্যমে বিক্রি করিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
এছাড়া, নিজের ব্লগ বা কোর্স ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল/বিজ্ঞাপন, পেইড মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া, সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন, ইত্যাদি নানান মাধমেও অনেক তাড়াতাড়ি নিজের রাইটিং কোর্সটি অনলাইনে বিক্রি করানো যাবে।
৭. অ্যাফিলিয়েট কনটেন্ট লিখুন:
যদি আপনি একটি বিষয় নিয়ে হাই কোয়ালিটির, তথ্যবহুল এবং সম্পূর্ণ বিশদ আর্টিকেল গুলো লিখতে জানেন, সেক্ষেত্রে আপনি নানান এফিলিয়েট কনটেন্ট গুলো লিখেও প্রচুর টাকা নিয়মিত ইনকাম করতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অনলাইন ইনকামের এমন একটি কৌশল যেখানে অন্যান্য ব্র্যান্ড বা কোম্পানিগুলির পণ্য এবং পরিষেবা গুলোকে একটি বিশেষ লিখিত (আর্টিকেল) বা ভিডিও কনটেন্ট এর দ্বারা প্রচার করা হয়। পণ্য এবং পরিষেবা গুলোকে প্রচার করার সময় ব্যবহার করা হয় একটি বিশেষ এফিলিয়েট লিংক এর।
যখন কোনো ব্যক্তি বা পাঠক আপনার আর্টিকেলটি পড়বেন এবং আর্টিকেলের মধ্যে আপনার দ্বারা প্রচার করা পণ্য বা পরিষেবাটি বিশেষ এফিলিয়েট লিংকের মধ্যে ক্লিক করে কিনে নিবেন, তখন সেই বিক্রির জন্য আপনি কিছু টাকা কমিশন হিসেবে পেয়ে যাবেন।
মনে রাখবেন, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার ক্ষেত্রে নিজের পাঠকদের বিশ্বাস অর্জন করাটা সব থেকে জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর পাঠকদের বিশ্বাস অর্জন করার ক্ষেত্রে আপনাকে রিয়েল ও সত্ রিভিউ এবং সহায়ক তথ্য গুলো প্রদান করতে হয়।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে আপনার একটি এফিলিয়েট ব্লগ সাইট থাকলে সেটা সব থেকে ভালো। এভাবে নিজের ব্লগে নানান ধরণের এফিলিয়েট আর্টিকেল গুলো লিখে নানান ধরণের এফিলিয়েট প্রডাক্ট গুলোকে টার্গেট করতে পারবেন।
তবে, যদি আপনার একটি ব্লগ সাইট নেই, সেক্ষেত্রে Medium, Quora, LinkedIn, এর মতো প্লাটফর্ম গুলোতেও আপনি নিজের এফিলিয়েট আর্টিকেল গুলো লিখে পাবলিশ করতে পারবেন। এছাড়া, বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি, ইত্যাদি যেকোনো ভাষায় এফিলিয়েট আর্টিকেল গুলো লিখতে পারবেন।
৮. সোশ্যাল মিডিয়া কন্টেন্ট রাইটিং:
যদি আপনার মধ্যে থাকা লেখালেখির কৌশল গুলো সত্যি দারুন এবং ক্রিয়েটিভ, তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি নিজের লেখালেখির দক্ষতাকে নানান আকর্ষক এবং প্রভাবশালী সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট গুলো তৈরি করতে কাজে লাগাতে পারেন।
আমরা প্রত্যেকেই জানি যে, আজকাল প্রায় প্রত্যেক ব্যবসা বা ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য, পরিষেবা, ব্র্যান্ড, সোশ্যাল মাধ্যমে প্রচার করতে চান। এক্ষেত্রে, নানান সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোতে পেজ/প্রোফাইল তৈরি করার থেকে শুরু করে সেগুলোতে নিয়মিত আকর্ষক এবং প্রভাবশালী পোস্ট গুলো পাবলিশ করতে হয়।
এছাড়া, ব্যবসার সাথে জড়িত শ্রোতাদের টার্গেট করে পোস্ট গুলো তৈরি ও পাবলিশ করতে হয়। আর এর জন্যই মূলত ব্যবসাগুলো খুঁজে থাকেন একজন দক্ষ সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার।
এই ধরণের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট বা সোশ্যাল মিডিয়া কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ গুলো করতে যদি আপনি আগ্রহী, সেক্ষেত্রে LinkedIn, Indeed, Fiverr, Upwork, ইত্যাদির মতো প্লাটফর্ম গুলোতে গিয়ে দেখতে পারেন।
আর্টিকেল লিখে আয় করার ক্ষেত্রে কি কি কৌশল থাকা দরকার?
এবার উপরে বলে দেওয়া উপায় বা প্লাটফর্ম গুলোকে কাজে লাগিয়ে যদি আপনিও হিন্দি, ইংরেজি বা বাংলা কনটেন্ট লিখে অনলাইন মাধ্যমে নিয়মিত অর্থ উপার্জন করার কথা ভাবছেন, সেক্ষেত্রে শুরুতেই আপনাকে কনটেন্ট এডিটিং ওয়ার্ক গুলোর সাথে জড়িত নানান কৌশল গুলোর বিষয়ে জানতে ও শিখতে হবে। চিন্তা করতে হবেনা, এই কৌশল গুলো আপনি অনেক সহজেই শিখে নিতে পারবেন।
১. Research skills:
আর্টিকেল লেখার জন্য ক্লিনেটরা যখন আপনাকে কোনো টপিক দিবেন, তখন সেই টপিক এর সাথে রিলেটেড নানান রিসার্চ গুলো আপনাকেই করতে হবে। এছাড়া, একটি আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল আর্টিকেল লেখার জন্য আর্টিকেলের টপিক এর সাথে রিলেটেড প্রত্যেকটি জরুরি তথ্য এবং ডিটেল গুলো আপনার জানা থাকতে হবে।
এক্ষেত্রে, একজন কনটেন্ট লেখক হিসেবে আপনার মধ্যে যেকোনো টপিক নিয়ে অনলাইনে কিভাবে রিসার্চ করতে হয়, নতুন নতুন তথ্যগুলো খুঁজে বের করতে হয়, সেই বিষয়ে আপনার অবশই জানতে হবে।
২. Original Content:
একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটার হিসেবে আপনাকে ক্রিয়েটিভ হয়ে সম্পূর্ণ অরিজিনাল আর্টিকেল গুলো লিখতে জানতে হবে। মানে, আপনি যদি ভাবছেন, সরাসরি অন্যান্য ব্লগ/আর্টিকেল গুলোর থেকে কপি করে বা AI content writing tools গুলো ব্যবহার অটোমেটিক ভাবে কনটেন্ট গুলো তৈরি করে ক্লায়েন্টদের জমা দিবেন, সেটা করলে কোনো ভাবেই চলবেনা।
মনে রাখবেন, কনটেন্ট লিখে ইনকাম করতে হলে, আপনার মধ্যে অরিজিনাল কনটেন্ট লেখার কৌশল ও দক্ষতা অবশই থাকতে হবে। এক্ষেত্রে অবশই, নিয়মিত প্রাকটিস এর মাধ্যমে এই কৌশল উন্নত করা যেতে পারে।
৩. Target Different Topis:
এমনিতে, যদি আপনি শুধুমাত্র কোনো বিশেষ টপিক/বিষয় নিয়েই আর্টিকেল লিখতে পছন্দ করে থাকেন তাহলে সেটা একটি আলাদা ব্যাপার। তবে, কনটেন্ট লেখার জব গুলো করার মাধ্যমে অধিক টাকা আয় করার ক্ষেত্রে আপনার মধ্যে আলাদা আলাদা ধরণের কনটেন্ট গুলো কৌশল গুলো থাকা দরকার।
মানে, আপনি যদি শুধুমাত্র মোবাইল রিভিউ নিয়েই আর্টিকেল লিখে থাকেন, সেক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে অনেক কম রাইটিং প্রজেক্ট গুলো পাবেন। এক্ষেত্রে, ইনকামও অনেক কম হবে।
বিপরীতে, যদি আপনি, মোবাইল রিভিউ, টেক গাইড, ফিনান্স, ইত্যাদি নানান বিষয় গুলোতে আর্টিকেল লিখতে পারেন, সেক্ষেত্রে কাজের অভাব থাকবেনা।
মনে রাখবেন, এক্ষেত্রে শুধুমাত্র আর্টিকেল লিখতে জানলেই হবেনা। একটি সেরা আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয়, সেই বিষয়ে নজর দিয়ে আপনাকে আর্টিকেল গুলো লিখতে জানতে হবে।
কিভাবে একটি আকর্ষণীয় আর্টিকেল লিখতে হয়? ৫টি বেসিক নিয়ম
আপনি যদি নিজেকে একজন সফল কনটেন্ট রাইটার হিসেবে দেখতে চান বা একজন content writer হিসেবে নিজের career তৈরি করতে চান, তাহলে কিছু সাধারণ content writing rules গুলো আপনাকে অবশই ফলো করতে হবে।
- আর্টিকেলে স্পষ্ট, আকর্ষণীয় এবং ছোট টাইটেল ব্যবহার করতে হবে। ছোট টাইটেল লেখার ফলে, আপনার আর্টিকেলের বিষয়টি আকর্ষণীয় হওয়ার পাশাপাশি সেটা স্পষ্ট ভাবে বোঝাও যায়।
- মনে রাখবেন, আর্টিকেল লেখার সময় আপনাকে ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ করে আর্টিকেলটি লিখতে হবে। একটি স্পষ্ট, পরিষ্কার এবং user friendly কনটেন্ট লেখার এটা অনেক কার্যকর একটি নিয়ম। পাঠকেরা ছোট প্যারাগ্রাফ সহ কনটেন্ট গুলো পড়তে অনেক বেশি পছন্দ করে থাকেন।
- হেডিং অবশই ব্যবহার করবেন। হেডিং যেমন, H১, H২, H৩ এবং H৪ যেকোনো আর্টিকেলে ব্যবহার করা অনেক জরুরি। এতে, সম্পূর্ণ আর্টিকেলের বিভিন্ন ভাগ গুলো তৈরি করা যায় এবং রিডাররা আপনার কনটেন্ট সুবিধাজনক ভাবে পড়তে ও বুঝতে পারেন।
- মিনিমাম ৫০০ থেকে ১০০০-এর মধ্যে আর্টিকেল লিখুন। হে, আপনি চাইলে ১০০০ থেকেও অধিক শব্দের আর্টিকেল লিখতে পারবেন। কিন্তু, ৫০০ থেকে কম শব্দের আর্টিকেল লিখবেননা।
- ছবি ব্যবহার করবেন। একটি ভালো এবং আকর্ষণীয় আর্টিকেল ছবি ছাড়া তৈরি করা যায়না। আপনি নিজের টপিক বা বিষয়ের সাথে জড়িত ছবি গুলো আর্টিকেলে ব্যবহার করতে পারেন। এতে, আপনার আর্টিকেলটি অধিক আকর্ষণীয় দেখাবে।
তাহলে বন্ধুরা, ওপরে আমি বলা নিয়ম গুলি ব্যবহার করে যদি আপনি আর্টিকেল লিখে থাকেন, তাহলে আর্টিকেলটি অবশই সম্পূর্ণ রূপে আকর্ষণীয় এবং স্পষ্ট হয়ে উঠবে এবং এর সাথেই লোকেরা আপনার আর্টিকেলটি পড়তেও রুচি রাখবেন।
বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং জব ওয়েবসাইট গুলোর নাম: ২০২৪
এখন নিচে আমি আপনাদের কয়টি ওয়েবসাইটের নাম বলবো যেগুলোতে গিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করা যাবে। দিয়ে দেওয়া ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে আপনাকে একটি ফ্রি একাউন্ট তৈরি করে তারপর আর্টিকেল লিখে জমা দিতে হয়।
১. Techtunes.io – Best Bangla Article Writing Site
আপনি যদি কোনো ঝামেলা ছাড়া সরাসরি বাংলা কন্টেন্ট লিখে আয় করতে চাচ্ছেন তাহলে আপনার জন্য সেরা ওয়েবসাইট হবে “Techtunes”, বর্তমানে অনেকেই এখানে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করছেন এবং টাকা ইনকাম করছেন।
এখানে আপনি নিজের পছন্দ হিসেবে যেকোনো বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে পারবেন। এছাড়া, এখানে আপনারা ‘Video Tune’ এবং ‘Audio Tune’ গুলিও পাবলিশ করতে পারেন।
Techtunes থেকে আপনারা প্রত্যেক আর্টিকেলের জন্য ভালো মানের টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন। জানা গেছে যে প্রত্যেক আর্টিকেলের জন্য এখানে ১০০ থেকে ২৫০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
২. Grathor.com – Bangla content writing
বাংলাতে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে টাকা আয় করার সুযোগ দেওয়া ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে Grathor.com, অনেক তাড়াতাড়ি জনপ্রিয়তা লাভ করছে। এখানে আপনাকে আপনার লেখা আর্টিকেল গুলির কুয়ালিটি দেখে সেই হিসেবে পেমেন্ট করা হবে।
এছাড়া, এখানে আপনাকে প্রত্যেকটি আর্টিকেল কমেও ৩৫০ ওয়ার্ড এর সাথে লিখতে হবে। এখানেও আপনারা News, Tutorial, Stories, poems ইত্যাদি যেকোনো বিষয়ে কনটেন্ট লিখে জমা দিতে পারবেন।
যদি আপনি বাংলা গল্প এবং কবিতা লিখে টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে এই ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন। সাধারণত এখান থেকে আপনারা কমেও প্রায় ৮ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে প্রত্যেক আর্টিকেলের জন্য পেয়ে থাকেন। তবে, যদি আপনি একজন VIP member, তাহলে ১০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে ইনকাম করতে পারবেন।
৩. Incometunes.com
এই ওয়েবসাইটে মূলত ইনকাম রিলেটেড বিষয় গুলো নিয়ে আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়। এখানে আর্টিকেল পাবলিশ করে প্রতিটি আর্টিকেল পোস্টের জন্য ১০ টাকা করে আয় করতে পারবেন। টোটাল ১০০ টাকা জমা হলে আপনি ইনকাম করা টাকা তুলতে পারবেন।
তবে, যদি আপনার লিখা আর্টিকেল গুলো ইউনিক হয় এবং ৫০০ ওয়ার্ডের হয়ে থাকে, তাহলে প্রতি পোস্টে ৫০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত দেওয়া যেতে পারে।
মনে রাখবেন, আপনার প্রতিটি পোস্ট কমেও ৩০০ ওয়ার্ড এর হতে হবে এবং আর্টিকেলের হেডলাইন আকর্ষণীয় রাখাটা জরুরি। এছাড়া, পোস্ট এর মধ্যে একটি ইমেজ যোগ করতে হবে এবং ট্যাগস এর ব্যবহার করতে হবে।
এই ওয়েবসাইটে আপনারা অন্যদের রেফার করে ৫ টাকা প্রতি রেফার এর জন্য আয় করতে পারবেন। এছাড়া, সাইটে ডেইলি ভিজিট করার জন্য এবং পোস্টে কমেন্ট করার জন্য ০.১০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
FAQ: Earn Money Writing Articles:
কনটেন্ট লিখে আয় করার জন্য আপনি Fiverr, Upwork ইত্যাদির মতো ফ্রীল্যাংসিং ওয়েবসাইট গুলোর ব্যবহার করতে পারবেন, নিজের একটি ব্লগ সাইট তৈরি করে সেখানে আর্টিকেল পাবলিশ করে ইনকাম করতে পারবেন বা সেরা আর্টিকেল রাইটিং সাইট গুলিতে গিয়ে কনটেন্ট লিখে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
আমার হিসেবে বাংলাতে আর্টিকেল লিখে নিয়মিত ইনকাম করার ক্ষেত্রে incometunes.com, grathor.com এবং Techtunes.io সেরা।
অবশই, বর্তমান সময়ে বাংলা কনটেন্ট এর চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছে। আপনি নিজের একটি বাংলা ব্লগ তৈরি করে সেখানে বাংলাতে আর্টিকেল লিখে নিয়মিত রোজগার করতে পারবেন।
আপনি যদি নতুন করে কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ শুরু করছেন, তাহলে শুরুতে প্রত্যেক আর্টিকেলের জন্য প্রায় ২০০ থেকে ৩৫০ টাকা আয় করতে পারবেন।
আমাদের শেষ কথা
অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করার ক্ষেত্রে কনটেন্ট রাইটিং ওয়ার্ক গুলো আপনার প্রচুর কাজে আসতে পারে। একজন ছাত্র হিসেবে পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার, ৯-৫ চাকরির পাশাপাশি নিজের খালি সময়ে কিছু এক্সট্রা টাকা উপার্জন করার বা মহিলাদের জন্য ঘর থেকে কাজ করে নিয়মিত অর্থ উপার্জনের এটা একটি দারুন এবং কার্যকর হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
মনে রাখবেন, কনটেন্ট বা আর্টিকেল লিখে আপনি শুধুমাত্র তখনই নিয়মিত ইনকাম করতে পারবেন যখন আপনার লেখালেখি নিয়ে প্রতিটি জরুরি কৌশল গুলো জানা থাকবে। অনেক কনটেন্ট রাইটার আছেন যারা শুধুমাত্র পার্ট-টাইম হিসেবে আর্টিকেল লিখেই মাসে কমেও ২০ হাজার টাকা আরামে ইনকাম করে নিতে পারছেন।
তাই, চেষ্টা করুন এই কাজের জন্য জরুরি প্রত্যেকটি কৌশল গুলো শিখুন এবং নিয়মিত প্রাকটিস করুন, আপনিও পারবেন আর্টিকেল লিখে অর্থ উপার্জন করতে।
আমি নিজের দক্ষতায় অনেক সুন্দর কবিতা, গল্প কৌতুক, ইত্যাদি লিখতে পারি,, আমি কি এসব লিখে আয় করতে পারবো,,
পারবেন, আপনি যেকোনো বিষয়ে কনটেন্ট লিখেই ইনকাম করতে পারবেন।
আমি আপনাদের এখানে পেইড ভাবে কাজ করতে চাই । আমার ডিমান্ড খুব কম , তবে কুয়ালিটি ভালো । আমি এস ই ও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে পারি । আমি কোথায় যোগাযোগ করব ?
banglatechdotinfo@gmail.com আমাকে email করুন। ধন্যবাদ।
খুবই সুন্দর এবং উপকারী লেখা।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ অনেক ভাল লিখেছেন।
ধন্যবাদ ভাই।
আপনার লেখার ধরণ অনেক ভালো। সবকিছু খুলে লিখেন। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
আমি কিভাবে মোবাইল দিয়ে এই কন্টেন্টরাইটিং করতে পারবো?
মোবাইল দিয়ে এমনিতে অনেকেই কনটেন্ট লিখেন। এই ক্ষেত্রে, আপনি WPS office android app বা Microsoft word app ব্যবহার করতে পারেন।
আমি বাংলা ভালো টাইপ করতে পারি,, আমার জন্য কোন কাজ আছে
বাংলা কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করতে পারবেন।
আমি কাজ করতে আগ্রহী ।
আপনার লেখা গুলো পড়ে ভালো লাগলো। কিন্তু কত কন্টেন্ট লিখলে এডসেন্সে আবেদন করা যাবে ?
এডসেন্স পাওয়ার জন্য আর্টিকেলের কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই। তবে আপনি 500+ শব্দের 25+ আর্টিকেল লিখে এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারেন।
পরামর্শটি দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আর্টিকেলটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আমি খুশি হলাম আপনার ভালো লাগলো।
আপনার কথা গুলি খুবই ভালো লাগলো ভাই, এরকম একটি পোস্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আমার আর্টিকেল পড়ার জন্য।
ভাই আমার blogএর blogspot domainয়ে আমার AdSense approve হয়েছে এখন আমি কী করব নতুন করে domain কিনব কী না blogspot রাখলে ভাল হবে । যদি কিনতে হয় কোন কিনলে ভাল হবে
আনি যদি নিজের ব্লোগ্গিং ক্যারিয়ার নিয়ে সিরিয়াস, তাহলে একটি। কম বা যেকোনো top level ডোমেইন অবশই কিনুন। ফ্রি ডোমেইন, সেরকম ট্রাফিক গুগল থেকে আয় করতে পারেনা।
ভাই খুব ভালো লেগেছে।
আমি প্রতিনিয়ত আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট পড়ি।
এবং সব সময় আপনার আর্টিকেল পড়েই যাবো।
এতো এতো ভালো কন্টেন্ট পাবলিশ করার জন্য ধন্যবাদ।
ধণ্যবাদ ভাই, অনেক উৎসাহিত করলেন আমায়।