আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলের টাইটেল দেখেই হয়তো ধরেছেন যে, আজ এই ব্লগ পোস্টে আমরা কি আলোচনা করবো। হে, আপনি ঠিকেই ধরেছেন। আমরা আজ আলোচনা করবো, যদি আপনি একটি ব্লগ সাইট বানানোর কথা ভাবছেন বা বানিয়েছেন তাহলে সেই ব্লগে আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় বা কিভাবে ব্লগ লিখতে হয়, আর্টিকেল লেখার সময় আপনার কেমন জিনিসের ধ্যান রাখতে হবে এবং ব্লগে কেমন আর্টিকেল লিখবেন। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এবেপারে ভাবতেই থাকেন যে, ব্লগ কিভাবে লিখবো বা ব্লগে কি লিখবো। তাই, আমার এই আর্টিকেলে আপনারা সবকিছু জেনেযাবেন।
আজ, অনলাইন ইন্টারনেটে টাকা আয় করার কেবল ২ টি লাভজনক এবং বিশ্বাসী উপায় রয়েছে। সেই উপায় ২ টি হলো “ব্লগ বানিয়ে টাকা আয়” এবং “ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে টাকা আয়” .
অবশে, ব্লগ কি এবং ব্লগ থেকে টাকা কিভাবে আয় করবেন, এবেপারে আমি আপনাদের আমার আগের আর্টিকলে বলেছিলাম। কিন্তু, ব্লগ বানিয়ে টাকা আয় করা যেমন সহজ তেমন তাতে আর্টিকেল লেখাটা অনেক সোজা কাজ নয়। আপনি কেমন আর্টিকেল ব্লগে লিখছেন এবং সেগুলি কিভাবে লিখছেন সেটা একটি ব্লগের অনেক জরুরি অংশ।
কারণ, একটি ব্লগ বানিয়ে তাতে আর্টিকেল লেখার পর আপনার হাতে করার কিছুই থাকেনা। তারপর কাজ থাকে Social networking sites যেমন Facebook, Twitter এবং Google plus আর Search engine sites যেমন Google সার্চ, Yahoo search এবং Bing সার্চ এর।
একবার আপনি নিজের ব্লগে আর্টিকেল লিখে পোস্ট করার পর, আপনার লেখা আর্টিকেল পড়ার জন্য মানুষের প্রয়োজন হবে। সেই মানুষের যারা আপনার লেখা আর্টিকেলের বিষয়ে ইন্টারনেটে খুঁজছে বা সেই topic এর বিষয়ে জানতে চায় যেই বিষয়ে আপনি লিখেছেন।
এবং আপনি আপনার ব্লগে আপনার লেখা আর্টিকেল পড়ার জন্য মানুষ, ভিসিটর বা ট্রাফিক পাবেন সেই Social media website বা Search engine থেকে যেগুলির বেপারে আমি একটু আগেই বললাম।
আর তাই, আপনি নিজের ব্লগে এমন আর্টিকেল এবং এমন ভাবে আর্টিকেল লিখতে হবে যাতে social media (Facebook, Twitter) হোক বা search engine (Google, yahoo, bing) সবখানের থেকেই লোকেরা আপনার ব্লগে ভিসিটর হিসাবে অশোক এবং তারা আপনার আর্টিকেল পড়ে ভালো পান।
তাহলে, ব্লগে কি লিখব ? কিভাবে ব্লগ লিখতে হয় বা ব্লগে আর্টিকেল কিভাবে লিখবো ? কিসের ওপরে ব্লগ লিখবো যাতে সোশ্যাল মিডিয়া এবং সার্চ ইঞ্জিন সব খানথেকেই লোকেরা আমাদের ব্লগে আসবেন এবং আমাদের লেখা আর্টিকেল পড়বেন ?
আপনার সব প্রশ্নোর জবাব বা সমাধান আমি নিচে এক এক করে দেব। তাই আপনি চিন্তা করতে হবেনা।
Also Read –
ব্লগে কি আর্টিকেল লিখব এবং আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন
একটি ব্লগ বানানোর পর সবথেকে জরুরি জিনিসটাই হলো আমাদের বানানো ব্লগে আমরা কি আর্টিকেল লেখবো। সোজাভাবে বললে, ব্লগে কি লিখব বা কি বিষয়ে (topic বা subject) ব্লগে আর্টিকেল লিখবো।
এখন এইটা অবশই মনে রাখবেন যে, আপনি নিজের ব্লগে যা লিখবেন সেটা যদি লোকেরা পছন্দ করে এবং সার্চ ইঞ্জিন থেকে আশা ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আপনার আর্টিকেল পরে ভালো পান তাহলে আপনি অনেক কম সময়ের মধ্যে ব্লগ বানিয়ে success হতে পারবেন এবং তার থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
কিন্তু, আপনার লেখা আর্টিকেল লোকেদের কেবল তখন ভালো লাগবে যদি আপনি নিজের ব্লগে কিসের ওপরে লিখবেন সেটা আগের থেকেই বুঝে রেখে ব্লগ বানান বা ব্লগে লেখবেন। এর সাথেই, ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম জানাটাও অনেক জরুরি জিনিস যদি আপনি নিজের ব্লগ টাকে successful চান।
ব্লগে কিসের ওপরে আর্টিকেল লিখবেন ? ব্লগে কি লিখবেন
যেকোনো একটি বিষিয়ে বা topic এ লিখুন ব্লগ
মনে রাখবেন নিজের ব্লগে সব সময় যেকোনো একটি (বিষয়) topic, subject, niche এর ওপরে লিখবেন। মানে, যদি আপনি education বা টেকনোলজির বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন বলে ভেবেছেন তাহলে সবসমই education বা technology বিষয়ে ব্লগে আর্টিকেল লিখবেন।
কখনোই, ব্লগে যেকোনো বিষয়ে লিখে তাকে খিচুড়ি লাবড়া বানাবেননা। এতে, আপনার ব্লগে আশা লোকেরা confused হয়ে যাবে এবং আপনার ব্লগে তারা রুচি পাবেন। এর বাইরে, যেকোনো একটি বিষয়ে বা subject এর বিষয়ে ব্লগে লিখলে গুগল সার্চ থেকে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স অনেক সহজ ভাবে পাওয়া যায়।
তাই, নিজের ব্লগে প্রথম আর্টিকেল লেখার আগেই এইটা অবশই ভেবেনিন যে আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখছেন সেই বিষয়ে বা সেই topic এর ওপরে আপনি ভবিষতে আরো আর্টিকেল লিখতে পারবেন কি না।
উদাহরণ স্বরূপে, আপনি নিজের ব্লগে যদি Android apps এর বিষয়ে লিখছেন তাহলে ভব্যিষতের সব আর্টিকেল Android এর উপরেই লিখবেন। এতে আপনার ব্লগের subject বা topic Android থাকবে এবং এতে আপনার ব্লগে আশা ভিসিটর্স বা ট্রাফিক সব সময় আপনার আর্টিকেল এ রুচি রাখবেন।
কারণ, আপনার ব্লগে ভিসিটর্স আসছেন android এর ওপরে আর্টিকেল পড়তে। এবং, আপনি যদি তাদের android এর ওপরেই নতুন নতুন সমাধান বা knowledge দেন তাহলে তারা অবশই আপনার ব্লগে বার বার ঘুরে আসবেন।
তাই, আপনি অনেক কিছুর ওপরে নিজের ব্লগ আরম্ভ করতে পারবেন। এরকম অনেক subject, topic বা বিষয় আছে যেগুলির ওপরে আপনি অনেক কিছু নিজের ব্লগে লিখতে পারবেন।
যেমন,
- Android
- Android apps
- Internet
- Technology
- Blogging
- Educational
- Sports
- Food
- Story
আরো অনেক এমন লাভজনক বিষয় আছে যেগুলির বিষয়ে আপনি নিজের ব্লগে অনেক কিছুই লিখতে পারবেন। মনে রাখবেন, আপনি একটা বিষয়ে বা topic এ যতটা ভালো ভালো আর্টিকেল লিখতে থাকবেন আপনার ব্লগে মানুষ ততোটাই তীব্র গতিতে আশা শুরু করবে।
ব্লগের topic বা subject এর ওপরে জ্ঞান
মনে রাখবেন, আপনি কেবল একটি বা দুটি আর্টিকেল লিখে ব্লগ থেকে কামাই করতে পারবেননা। বা সহজ ভাবে বললে, ব্লগে একটি দুটি আর্টিকেল লিখে বসে থাকলে তাতে ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আসবেনা। আপনি নিজের ব্লগে যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন ভেবেছেন সেই বিষয়ে ডেইলি নাহলেও সপ্তায় ৩ বা ৪ টি করে আর্টিকেল লিখতে হবে। কেবল তাহলেই আপনার ব্লগে গুগল সার্চ এবং সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স আসবেন।
কিন্তু, এখন প্রশ্ন হলো, “আপনি একেই টপিক বা বিষয়ে এতগুলি আর্টিকেল regular কিভাবে লিখবেন?
এটার উত্তর হলো,
নিজের লিখা বিষয়ে বা টপিক নিয়ে পুরো ভাবে জ্ঞান থাকা বা রাখা। হে, আপনি নিজের ব্লগে কেবল ওই বিষয়ে বা subject এ লিখবেন জেতার ওপরে আপনার পুরো ভাবে জ্ঞান বা knowledge থাকে। এতে আপনি নিজের জ্ঞান বা জানা subject এর বিষয়ে অনেক কিছু এক এক করে লিখতে পারবেন।
উদাহর হিসেবে,
যদি আপনি একটি ব্লগ বানিয়েছেন তাহলে তাতে কেবল এমন আর্টিকেল লিখবেন বা এমন বিষয়ে লিখবেন যেটা আপনি অনেক ভালো করে জানেন।
যদি আপনি কম্পিউটারের বিষয়ে জানেন তাহলে কম্পিউটারের ওপরেই লিখতে থাকুন। আপনি যদি, android, মোবাইল, ইন্টারনেট বা যেকোনো বিষয়ে ভালো করে জানেন বা এর বিষয়ে অনেক কিছু লোকেদের শিখতে পারবেন তাহলেই সেই বিষয়ে ব্লগে লিখবেন।
এতে আপনার ব্লগে আশা লোকেরা বা ভিসিটিওর্স বার বার আপনার ব্লগে ঘুরে আসবেন সেই বিষয়ে কিছু নতুন শিক্ষার জন্য।
এখন আপনি অবশই বুঝেগেছেন যে নিজের ব্লকে কি লিখবেন বা কি বিষয়ে ব্লগ লিখবেন। হে আপনি ঠিক বুঝেছেন। আপনি যেকোনো বিষয়ে ব্লগ লিখতে পারবেন। কিন্তু, সেই বিষয়ে আপনার পুরো জ্ঞান থাকতে হবে এবং আপনি কেবল সেই একটি বিষয়ে ব্লগ লিখতে হবে।
তাহলে চলেন এখন আমরা আরো একটি জরুরি জিনিস মেনেনেই। নিজের ব্লগে আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন।
ব্লগে আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয় ? ব্লগ লিখার নিয়ম
একটি ব্লগ সফলভাবে আগিয়ে নিতে হলে আপনি তাতে কি লিখছেন এবং কিভাবে লিখছেন তাতে ধ্যান অবশই দেয়াটা জরুরি। তাই আমি আপনাদের আমার নিজের ব্যক্তিগত experience (অনুভব) থেকে ৫ টি এমন নিয়ম বলবো যেগুলি একটি ব্লগে আর্টিকেল লেখার আগে আপনাদের জেনে রাখা অনেক জরুরি। সোজাভাবে বললে, এই ৫ টি হলো একটি আকর্ষণীয় ব্লগ লেখার নিয়ম।
১. Expert হিসেবে আর্টিকেল লিখুন (পুরো জ্ঞান নিয়ে )
মনে রাখবেন, আপনি যে বিষয়ে ব্লগে লিখছেন সেই বিষয়ে অনেকেই আগেথেকে ব্লগ লিখে রেখেছেন। আপনি একবার গুগল সার্চ করলেই বুঝাযাবেন যে আপনার বেচেনিয়া বিষয়ে কতটি আর্টিকেল আগেথেকেই ইন্টারনেটে লিখা হয়ে গেছে।
তাই, এখন প্রশ্ন হলো , আপনার লেখা ব্লগ মানুষে কেন পড়বেন বা সার্চ ইঞ্জিনে আপনার আর্টিকেল কেন লোকেদের দেখানো হবে ?
এটার একটি সহজ এবং সাধারণ সমাধান হলো, যাই লিখবেন expert হিসেবে লিখুন। মানে, আপনি জন বিষয়ে আর্টিকেল লিখছেন তার বিষয়ে ভালোকরে জেনে একটি একটি কথা detail এ লিখুন। আপনার লেখা বিষয়ে আপনার পুরো জ্ঞান থাকতে হবে।
আপনার লিখা আর্টিকেলের বিষয়ে আপনি যতটা ভালোকরে লিখতে পারবেন, যতটা detailes এ জিনিষগুলি বুঝিয়ে বলতে পারবেন ততোটাই ভিসিটর্স বা ট্রাফিক আপনার ব্লগে আসবেন। কারণ লোকেরা আপনার ব্লগে সেই বিষয়ের ওপর সবকিছুই ভালোকরে জানতে পারছেন।
উদাহরণ স্বরূপে,
যদি আপনি “Android মোবাইল ৰূট” এর ওপর আর্টিকেল লিখছেন তাহলে লোকেরা আপনার আর্টিকেল তখন ভালো পাবে যখন আপনি মোবাইল ৰূট এর বেপারে সবটাই ভালোকরে বুঝিয়ে বলবেন। যেমন, ৰূট কাকে বলে ? ৰূট করলে কি লাভ হয় ? ৰূট কিভাবে করনে ? আরো অনেক।
এতে ইন্টারনেটে অন্যদের লেখা আর্টিকেল থেকে আপনার আর্টিকেল লোকেরা বেশি ভালো পাবেন। কারণ আপনি একটি আর্টিকেলে তাদের মনে আশা সব প্রশ্ন সমাধান দিয়ে দিচ্ছেন।
২. সোজাভাবে ব্লগ / আর্টিকেল লিখবেন
মনে রাখবেন, আপনার ব্লগে আর্টিকেল পড়তে আশা লোকেরা যদি আপনার লেখা বুঝতেই না পারে বা তাদের বুঝতে অসুবিধে হয়, তাহলে আপনার ব্লগ লেখার কোনো মানেই হয়না। এতে আপনি কখনোই সফল হতে পারবেননা।
তাই, সব সময় সহজ সরল ভাষাতে ব্লগ লেখবেন যাতে জেকেও অনেক সহজেই বুঝে নিতে পারে যে আপনি কি লিখেছেন। এর বাইরেও, এইটাও মনে রাখবেন যাতে আপনি ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ (paragraph) করে লিখুন। যত বোরো প্যারাগ্রাফ করে আপনি লিখবেন ততটাই অসুবিধে হবে আপনার লেখা আর্টিকেল পড়তে।
আপনি আমার এই আর্টিকেলটি দেখতে পারেন, আমি যতটা সম্ভব ছোট ছোট প্যারাগ্রাফ করে লিখেছি যাতে আপনাদের পড়তে এবং বুঝতে সুবিধে হয়। এর সাথেই, জাগায় জাগায় কমা বা প্রশ্ন ছিন্ন ব্যবহার করুন।
৩. Bold Heading, কমা, প্রশ্ন ছিন্ন ব্যবহার করুন
আপনি হয়তো আমার এই আর্টিকেলে দেখেছেন যে, আমি জাগায় জাগায় Bold heading, কমা বা প্রশ্ন ছিন্ন আদি ব্যবহার করছি। আর আপনিও অবশই নিজের লেখা আর্টিকেলে এইগুলির ব্যবহার অবশই করবেন। এতে, আর্টিকেল পড়তে এবং বুঝতে অনেক সুবিধে হয় আর search engine যেমন Google search ও এমন আর্টিকেল পছন্দ করেন।
অবশই মনে রাখবেন , আর্টিকেল লেখার সময়, একটি H1 BOLD HEADING একটি H2 BOLD HEADING এবং কয়েকটি (৩ থেকে ৪ টি) H3 বা H4 heading অবশই ব্যবহার করবেন। এতে আপনার লেখা আর্টিকেল অনেক আকর্ষণীয় এবং পড়তে সহজ হয়ে যাবে।
৪. আর্টিকেলে ছবি (images) অবশই ব্যবহার করুন
নিজের ব্লগের আর্টিকেলে ছবি (images) অবশই ব্যবহার করবেন। কিন্তু তা বলে যেকোনো ছবি নয়। আপনার আর্টিকেলের সাথে মেল্ খাওয়া (related) ছবি ব্যবহার করবেন।
মনে রাখবেন, ব্লগ আর্টিকেলে ছবি ব্যবহার করলে লোকেদের আপনার আর্টিকেল পরে অনেক ভালো লাগবে কারণ তাতে তাদের সেই বিষয়ে দেখার ও অনেক কিছু থাকবে।
আপনি যদি কোনো টিউটোরিয়াল আর্টিকেল লিখছেন যেমন, “ব্লগ কিভাবে বানাতে হয় বা অনলাইন শপিং কিভাবে করবেন” তাহলে তাতে যদি আপনি ছবি ব্যবহার করে বুঝিয়ে লিখেন তাহলে আপনার লেখা আর্টিকেল জেকেও অনেক সহজে বুঝতে পারবেন। একটা ছবি আমাদের অনেক কিছুই বুঝিয়ে দিতে পারে।
তাই, যতটা সম্ভব আর্টিকেলে ছবি বা স্ক্রিনশট ব্যবহার করবেন।
৫. Regular ব্লগে আর্টিকেল লিখবেন
নিজের ব্লগে রেগুলার (regular) কমেও সপ্তাহে ৩ বা ৪ টি করে আর্টিকেল লিখে পোস্ট করবেন। এইটা অনেকেই জানেনা যে regular ব্লগে না লিখলে Google search থেকে ফ্রি ভিসিটর্স বা ট্রাফিক পাওয়ার সুযোগ হারাতে হয়। কারণ, Google চায় আপনি আপনার ব্লগে নতুন নতুন আর্টিকেল লিখে পোস্ট করতে থাকুন কমেও ৩ টি করে সপ্তাহে।
গুগল সার্চ এর সোজা কথা, যেগুলি ব্লগ ঘনে ঘনে আর্টিকেল লিখে নিজের ব্লগ কে regualr update করেন সেগুলিকে বেশি চে বেশি ভিসিটর্স বা ট্রাফিক দিতে কোনো দশ নেই। তাই, যদি আপনি নিজের ব্লগে google search থেকে ফ্রি traffic বা visitors পেতে চান, তাহলে নিজের ব্লগ regular update করবেন তাতে নতুন আর্টিকেল লিখে।
ব্লগে regular নতুন নতুন আর্টিকেল লিখলে কেবল Google search এ নয়, কিন্তু আপনার ব্লগে আশা প্রত্তেকজন লোকেরা আপনার ব্লগে এসে ভালো পাবেন।
এর কারণ অনেক সোজা, আপনি যখন নতুন নতুন আর্টিকেল ব্লগে continue বা regular লিখবেন তখন আপনার ব্লগে আশা ভিসিটর্সরাও সব সময় কিছু নতুন জিনিস পড়তে এবং জানতে পারবেন। ফলে, ব্লগে আশা আভিসিটর্সরা বার বার আপনার ব্লগে ঘুরে আসবেন কিছু নতুন জানার উদ্দেশে।
আমাদের শেষ কথা,
মনে রাখবেন বন্ধুরা, একটি ব্লগ সফল তখন হবে যখন আপনার ব্লগে আর্টিকেল লিখার নিয়ম এবং গুন্ থাকবে। কারণ, ব্লগ একটি বোয়ের মতো যেখানে আপনি নিজের মনের কথা লেখেন। আর, সেই বই পরে যদি লোকেরা অনেক ভালো পান তাহলে আপনাকে সফল হওয়ার থেকে কেউ বাধা দিতে পারবেনা।
তাই, আমার এই আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন এবং নিজের ব্লগে কি লিখবেন এবং আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন এই দুটি কথা বুঝে নেন।
আপনার মনে যদি কোনোরকম প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের নিচে কমেন্ট অবশই করুন।
thank you brother.
স্যার , আমার ব্লগটি বা ওয়েবসাইটটি গুগলে সার্চ দিলে আসছে । কিন্তু আমার ব্লগে আমার লেখা আর্টিকেলটি গুগলে সার্চ দিলে আসছে না কেন ? আর্টিকেলটি সার্চ দিলে গুগল যতোগুলো ওয়েবসাইট শো করে তার মধ্যে আমার ওয়েবসাইটটিই নেই । এরকম কেন হচ্ছে ? সমাধানের জন্য এখন আমি কি করতে পারি ?
নতুন ওয়েবসাইট বা ব্লগের কনটেন্ট গুগল এর দ্বারা সহজে দেখানো হয়না। নিয়মিতই ভাবে কাজ করতে থাকুন।
Thanks Brother,,,,,,,
Welcome
একটি আইডি দিয়ে কয়টি ব্লগসাইট খোলা যাবে? জানালে খুশী হব।
ধন্যবাদ আর্টিকেল পড়ার জন্যে। কোনো সীমাবদ্ধতা নেই।
dada ami apnar fan
apnar prottrkta post ami khub monojog diye pori
jai hook amar 2 ta prosno
1.akta g-mail diye ki ami akadhik blog khulte parbo?
2.social media theke ami kivabe visitors pabo?
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
হে, একটা জিমেইল দিয়ে একাধিক ব্লগ খোলা সম্ভব।
সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ট্রাফিক পাওয়াটা অনেক কষ্টের ব্যাপার।
আপনি, ফেসবুক এবং কেওড়া (quora) তে নিজের আর্টিকেল গুলো রেগুলার শেয়ার করতে হবে।
আশাকরি ভালো আছেন।
আমি দুটি ভিন্ন বিষয়ে Expart. সেক্ষেত্রে দুটি বিষয়ের উপর ব্লগ লিখতে আমি কি দুটি পৃথক পৃথক ব্লগ Account খুলবো ? অথবা আমি কি একাধিক ব্লগ account খুলতে পারি ? যদি পারি তাহলে কিভাবে খুলবো ? দয়া করে জানাবেন। উত্তরের প্রতিক্ষায় রইলাম। ভালো থাকবেন।
আপনি blogger বা WordPress এর মাধ্যমে একাধিক ব্লগ তৈরি করতে পারবেন।
তবে, একটি ব্লগেই বিভিন্ন বিষয়ে লিখা সম্ভব।
কিন্তু, আলাদা আলাদা ব্লগ নিয়ে লিখলে সেটা আরো ভালো আপনার ব্লগের ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
আপনার এই লেখার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারলাম এবং উপকৃত হলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
regular কতটুকু করে ব্লগ লিখতে হবে??
Regular বলতে, ২ দিন পর পর একটি আর্টিকেল পাবলিশ করাটা লাভজনক। এতে, Domain authority (DA) ভালো হবে এবং গুগল সার্চ থেকে আশা ট্রাফিক এর পরিমান বাড়বে।
আপনার ব্লগ আমি প্রায় রেগুলোর পড়ি, খুবই ভালো ভালো কনটেন্ট থাকে আপনার ব্লগ এ |
ফ্রম INDIA
ধন্যবাদ। আশা করছি ভবিষ্যতেও আমাদের সাথেই থাকবেন।
Valo lagce posta,onekkhon porlam ..ascha apni jeta likhcen blog niye eta e ki artical?
হে ভাই, এটাই হলো আর্টিকেল।
ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি এর সুফল পাবো।
অবশই পাবেন, আমি নিজের ব্যবহার করা প্রক্রিয়া গুলি এখানে শেয়ার করেছি।
আপনার ব্লগে add কেথায় ?
আমার ব্লগে adsense দ্বারা বিজ্ঞাপন দেখানো হচ্ছে।
আমি কি বাংলাতে লিখতে পারব ব্লগে।প্লিজ উত্তর দিবেন?
কেন পারবেননা ?? আমিও তো বাংলাতেই লিখছি।
ভাই আমি আপনার নির্দেশনা মত একটি ব্লগ পেজ তৈরি করেছি। কিন্তু আমি এখানে কিভাবে ব্লগ লিখব এবং পোস্ট করব তা আমি বুঝতে পারছি না দয়া করে যদি একটু সহযোগিতা করেন
যদি আপনি ব্লগার ব্যবহার করে ব্লগ তৈরি করেছেন, তাহলে BLOGGER DASHBOARD এ “NEW POST” বলে একটি OPTION থাকবে, সেখানে ক্লিক করতে হবে।
ধন্যবাদ সুন্দর পরামর্শ গুলো দেয়ার জন্য। তবে সত্য কথা ব্লগ এখন মানুষ খুবই কম পড়তেছে।ইউটিউব আর ফেসবুকের এই যুগে কষ্ট করে মানুষ পড়তে চায় না।
হে এই ধারণা মিথ্যে নয়। তবে প্রায় আরো কিছু বছর ব্লগিং এর চল থাকছে। ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্যে।
আমি গল্প পড়তে লিখতে ভালোবসি।আবার বক্তব্য নিজের মতো করে লিখতে পারি।এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমি চাইলে কি পারব এই দুই বিষয় নিয়ে লেখার? আর লেখলে ও বা ব্লগিং এর বিষয় কি দিব? আশা করছি উত্তর দিবেন।
ইন্টারনেটে অনেক ব্লগ রয়েছে যেগুলি গল্পের বিষয় নিয়ে তৈরি। তাই, আপনিও চাইলে গল্প নিয়ে একটি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন।
Ami jodi kono writer er boi niye mane sei boier summary niye blog likha suru kri?Eita ki vlo hobe?plzzz reply
পারবেন, তবে এটাও কিন্তু চুরি করার মতোই। আপনি অন্য কারোর লেখা এভাবে নিজের ব্লগে পাবলিশ করলে পরে বিপদে পড়তে পারেন। তাই, ব্লগে যা লিখবেন নিজস্ব ভাবে লিখুন , এবং কারো লেখা কপি করবেননা।
ভাই,
আপনার সব গুলো লেখা ভাল লাগলো । প্রশ্ন হচ্ছে প্রতিদিন কন্টেন্ট লিখতে হলে কত শব্দর কন্টেন্ট লিখতে হবে। সপ্তাহে ৩/৪ টা কন্টেন্ট লেখ তো খুব কঠিন কাজ।অনলাইনে লেখা হেলপ নেয়া যাবে
কি ?
আচ্ছা , ধরুন আমি ভাবলাম দুনিয়ার যত সব অদ্ভুত জিনিস বা ঘটনা আছে , সেগুলো নিয়ে লিখব | হতে পারে তাতে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও যোগ করে দিলাম যথা সম্ভব , সেটা সফল হওয়ার সম্ভাবনা কেমন যদি একটু বলতেন ?
অবশই, আজকাল সবাই টেকনোলজি বা ইন্টারনেটের বিষয়ে লিখেন তাই এগুলোতে অনেক বেশি competition থাকে। ফলে, ব্লগে ট্রাফিক পাওয়া অনেক অসুবিধা হবে। কিন্তু, আপনি যা বলছেন আপনি যদি নিজের ভালোলাগা কিছু আলাদা টপিক বা বিষয়ে ব্লগ লেখার কথা ভাবছেন তাহলে তার সফল হওয়ার সুযোগ অনেক বেশি। কেবল যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখবেন সেই বিষয়ে ভালো করে keyword research করে নিবেন। keyword research করার জন্য আপনি google keyword planner ব্যবহার করতে পারবেন।
nice post
thanks,, keep visiting..
আচ্ছা আমি যদি নিউজ নিয়ে মানে অন্যান্য নিউজ পোর্টালের নিউজ দেখে নিজের মত করে ইউনিক আর্টিকেল বানায় তাহলে এডসেন্স এপ্রুভ করবে? এপ্রুভ করলেও এই টপিকে কেমন সফলতা আসবে?
আশাকরি সঠিক উত্তর/গাইডলাইন পাব।
অগ্রিম ধন্যবাদ ।
হে, আপনি অন্য অন্য নিউস দেখে নিজের মতো করে আর্টিকেল লিখতে পারবেন এবং এডসেন্স approve ও করবে , কেবল মনে রাখবেন যে আপনি পুরো আর্টিকেল নিজের মতো বানিয়ে লিখবেন কেবল copy paste করে লিখবেনা। যা লিখবেন unique ভাবে লিখবেন।
আচ্ছা ভাই,
আমার একটা প্রশ্ন আপনার কাছে, আমি যদি আমার ব্লগে কবিতা গল্পের উপর লেখি তাহলে কি AdSense approve হবে?
আশা করি উত্তর টা দিবেন।।।।
অবশই হবে এবং তাতে ট্রাফিক অনেক পাবেন। কিন্তু, কবিতা আপনার নিজের হতে হবে। কপি (copy) করা কনটেন্ট লিখতে পারবেননা।
Nice this.
ধন্যবাদ। ….
আমি যদি ধীরে ধীরে Computer বিষয়ে Artical লিখতে থাকি তাহল কী আমার Blogger এ ভিজিটর কী আসবে?এবং সেটা আমি জানতে পারবো কেমনভাবে?
হে আপনি যদি computer এর টপিক এ ব্লগ লিখবেন ভেবেছেন তাহলে সেটা অনেক ভালো বিচার। আপনি এক এক করে আর্টিকেল লিখতে থাকুন। ট্রাফিক আপনি নিজে নিজে পাবেন কিন্তু প্রথম অবস্থাতে কেবল ভালো আর্টিকেল লিখুন এবং ব্লগে পোস্ট করুন।
নিজের ব্লগে আশা ভিসিটর এর বেপারে আপনি Google analystics এর মাধ্যমে জানতে পারবেন।
thank you bro
always welcome bro….. keep visiting…