বর্তমান সময়ে Internet থেকে অনলাইন টাকা ইনকাম (earn money online from internet) করার জন্য, অনেক উপায় বা মাধ্যম আমাদের কাছে রয়েছে।
আমি নিজেই, অনলাইন থেকে ইনকাম করার নানান উপায় গুলিকে কাজে লাগিয়ে গত ৪ থেকে ৫ বছর ধরে নিয়মিত ইনকাম করে চলেছি।
এই অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় গুলি কিন্তু প্রত্যেকেই কাজে লাগাতে পারবেন, জেকেও এগুলিকে কাজে লাগিয়ে নিয়মিত ইনকাম করতে পারবেন।
তবে এক্ষেত্রে, প্রয়োজন হবে, কিছু সাধারণ কৌশল ও দক্ষতা (skills) থাকার। (How To Earn Money From Internet In Bangla).
Internet থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য, আজ বেশিরভাগ ছাত্ররা (students) বিভিন্ন উপায় গুলি খুজেঁন থাকেন।
তাছাড়া, কিছু সংখক লোকেরা বা মহিলারা ঘরে বসেই অনলাইন ইনকাম করার উপায় জানার জন্য অনেক উৎসুক।
কিন্তু মনে রাখবেন, অনলাইন ইনকামের যেভাবে অনেক লাভজনক উপায় রয়েছে, ঠিক সেভাবেই, অনেক মিথ্যা (false) বা জাল (fake) মাধ্যমও রয়েছে।
এই ধরণের মাধ্যমে, আপনার কেবল সময় নষ্ট হবে। এবং, টাকা দেয়ার নামে আপনাকে কিছুই দেয়া হয়না।
তাই, আজ অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলির মধ্যে সব গুলোই কিন্তু আসল (real) বা জেনুইন (genuine) নয়।
তবে, ইন্টারনেটে টাকা উপার্জনের যেসব নিশ্চিত বা জেনুইন উপায় রয়েছে, সেগুলি যদি আপনারা সঠিক ভাবে ব্যবহার করে লাভ নিতে পারেন,
তাহলে বিশ্বাস করুন, আপনি কিছু দিনের মধ্যেই অনলাইনে এতো টাকা আয় করতে পারবেন যে অন্য কোনো কাজ করার প্রয়োজন হবেনা।
তাই, এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের, ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকা আয় করার এমন ১২টি উপায়ের ব্যাপারে বলবো,
যেগুলি সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে আপনারা কিছু দিনের মধ্যেই ভালো পরিমানে টাকা আয় করতে পারবেন।
এই মাধ্যম গুলি জেকেও ব্যবহার করে কাজ করতে পারবেন।
যেমন, স্কুল বা কলেজে পড়া ছাত্ররা (students), retired মানুষেরা বা housewives এবং আপনি বা আমি জেকেও part-time বা full-time online income এর উদ্দেশ্যে এই নিশ্চিত উপায় গুলি ব্যবহার করতে পারি।
আজ অনেকেই রয়েছেন যারা, online earning কোরে যেকোনো চাকরির থেকে দুগুণ টাকা আয় করছেন।
যত বেশি দিন যাচ্ছে, বিভিন্ন নতুন নতুন অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো ইনকামের দারুন সুযোগ তৈরি করছে।
নিচে, আমি ১২টি এমন উপায় বলবো যেগুলির মাধ্যমে আজ বিভিন্ন দেশের লোকেরা ঘরে বসে অনলাইন কাজ করে, ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করছেন।
কিছু ক্ষেত্রে, লোকেরা ইন্টারনেট থেকে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকাও আয় করছেন জেবেপারে আজ আমরা প্রত্যেকেই জানি।
সূচিপত্র:
- অনলাইন টাকা ইনকাম করার উপায় – (Online Taka Income)
- ইন্টারনেটে টাকা আয় করার ১২টি নিশ্চিত উপায়:
- ১. পিটিসি (PTC) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম:
- ২. Earn money online through Facebook videos:
- ৩. Affiliate marketing করে আয়:
- ৪. Blogging করে আয়:
- ৫. YouTube channel এর মাধ্যমে:
- ৬. নিজের বানানো ভিডিও কোর্স বিক্রি করে:
- ৭. Freelancing করে অনলাইন ইনকাম করুন:
- ৮. E-Commerce Business:
- ৯. Become An Influencer:
- ১০. Content writing work:
- ১১. Freecash: Free Cash, PayPal, Bitcoin:
- ১২. রেফার করে টাকা ইনকাম:
- FAQ:
অনলাইন টাকা ইনকাম করার উপায় – (Online Taka Income)
আজ জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি বেড়ে গেছে।
এক্ষেত্রে, একটি ভালো চাকরি পাওয়াটা আজ অনেক সমস্যায় বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এখন, ঘরে বসে বসে নিজের খারাপ পরিস্থিতি নিয়ে ভাবার থেকে, ইন্টারনেটে থাকা কিছু লাভজনক টাকা আয়ের উপায় বা মাধ্যম গুলো ব্যবহার করাটা একটি ভালো বিচার বলে আমি মনে করি।
এবং, আমার মতোই আপনারাও বিভিন্ন রকমে অনলাইন কাজ গুলো করেও, চাকরির বাইরে ভালো পরিমানে এক্সট্রা ইনকাম (extra income) করতে পারবেন।
ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার জন্য, যদি কিছু জেনুইন এবং নিশ্চিত উপায় ব্যাবহার করা হয়, তাহলে এখানে ইনকামের কোনো সীমা নেই।
লোকেরা, বিভিন্ন অনলাইনে টাকা কমানোর সহজ উপায় গুলো ব্যবহার করে, ঘরে বসেই মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ঘরে বসে ইনকাম করছেন।
তাছাড়া, আপনি যদিওবা লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে নাও পারেন, তবুও মাসে অনেক ভালো পরিমানে টাকা ইনকামের সুযোগ থাকবে।
আজ, ইন্টারনেটে এমন ভালো ভালো অনলাইন ইনকাম এর মাধ্যম রয়েছে যেমন,
blogging, YouTube channel বা affiliate marketing, যেগুলি ব্যবহার করে দেশ বিদেশের বিভিন্ন লোকেরা মাসে ভালো সংখ্যায় টাকা আয় করছেন।
এবং, জেকেও এই blogging, YouTube channel আর affiliate marketing দ্বারা অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।
এই, তিনটি মাধ্যম যেকোনো দেশে, সব থেকে বেশি পরিমানে ব্যবহার করা “অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়” গুলির মধ্যে ধরা হয়।
তাছাড়া, আপনারা যদি Google এ সার্চ করে দেখেন, এই ধরণের অনলাইন টাকা আয়ের উপায় ব্যবহার করে আজ অনেকেই অধিক সফল হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
শেষে, এটাই বলবো যে, দিনে দিনে online earning এবং online income এর সুযোগ অধিক বেশি বেড়ে গেছে।
এবং, যদি আপনার মধ্যে কিছু বিশেষ দক্ষতা বা কৌশল থাকে, তাহলে অবশই internet থেকে ইনকাম করার সুযোগ আপনার কাছেও থাকবে।
এই সুযোগ কিন্তু হাতছাড়া করবেননা।
জায়গায় জায়গায় চাকরি খুঁজে হতাশ হওয়ার থেকে বা অফিসে নিজের মালিকের গালি ও অসন্তুষ্টি শুনার থেকে,
এভাবে ঘরে বসে নিজেই নিজের কাজ করে আয় করতে পারবেন। যেভাবে আমি করছি।
এতে, আপনারা নিজেই নিজের বস (BOSS) বা মালিক হয়ে একটি ব্যবসা হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
- অনলাইন ব্যবসা কি ? ৯ টি অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
অনলাইনে থেকে ইনকাম করার জন্য কি কি লাগবে?
এমনিতে, অনলাইনে আয় বা উপার্জন করার জন্য আপনাদের কি কি লাগবে, সেটা কেবল আপনি কোন কাজটি করছেন সেটার ওপরেই নির্ভর করবে।
তবে, সাধারণ ভাবে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে এবং তাতে ইন্টারনেট কানেক্শন (internet connection) থাকাটা জরুরি।
তারপর, আপনারা যেকোনো জায়গার থেকে নিজের কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে করতে পারবেন।
একি জায়গায় বসে থাকার কোনো দরকার হবেনা।
তাই, এক্ষেত্রে একটি ল্যাপটপ (laptop) থাকাটা আপনার জন্য অধিক লাভজনক প্রমাণিত হবে।
কিন্তু, আপনারা যদি এই অনলাইন কাজ গুলো করার জন্য মোবাইল ব্যবহার করার কথা ভাবছেন, তাহলে আগেই বলে দি, “এভাবে যেকোনো অনলাইন কাজ করাটা সম্ভব না” .
দেখুন, ইন্টারনেট থেকে ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার প্রফেশনালি (professionally) কাজ করতে হবে।
এবং, তার জন্য একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের প্রয়োজন।
ইন্টারনেটে টাকা আয় করার ১২টি নিশ্চিত উপায়:
নিচে, ইন্টারনেট থেকে আয় করার যেগুলি নিশ্চিত উপায় গুলির ব্যাপারে বলবো,
সেগুলির ব্যাপারে জেকেও YouTube এ ভিডিও দেখে বা গুগলে সার্চ করে জেনেনিতে পারবেন।
এবং, তারপর এই মাধ্যম গুলি ব্যবহার কোরে online income করতে পারবেন।
নিচে দেয়া এই ৭ উপায় আজ, ২০২১ সালে, অনলাইন ইনকামের সব থেকে লাভজনক উপায় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
তাহলে চলুন, কিভাবে অনলাইন টাকা ইনকাম করবো তার কিছু লাভজনক উপায় গুলো নিচে জেনেনেই।
১. পিটিসি (PTC) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইনকাম:
PTC বা pay to click ওয়েবসাইট গুলির মাধ্যমে আজ অনেকেই ঘরে বসেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে বা বিজ্ঞাপন দেখে অনলাইনে টাকা আয় করছেন।
পিটিসি (ptc) ওয়েবসাইট গুলি আসলে আপনাদের বিভিন্ন রকমের কাজ দেয়।
যেমন, কিছু paid survey র কাজ, বিজ্ঞাপন (advertisements) দেখার কাজ, বিভিন্ন অন্য অফার (offer) ও কাজ করার বদলে, এই পিটিসি ওয়েবসাইট গুলি আমাদের অনলাইন আয়ের সুযোগ দেয়।
সাধারণ, পিটিসি সাইট থেকে টাকা আয় করার সব থেকে সহজ উপায় হলো, “বিজ্ঞাপন দেখা” এবং “পেইড সার্ভে” পুরো করা।
এমনিতে, সব ধরণের পিটিসি সাইট ভরসার যোগ্য নাও হতে পারে।
তবে, “YSENSE.COM” এবং “NEOBUX.COM” পিটিসি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনেকেই ভিভিন্ন জায়গার থেকে আয় করছেন।
এগুলিতে, যত বেশি পরিমানে আপনাকে কাজ দেয়া হবে এবং যত বেশি সময় লাগিয়ে আপনারা কাজ করবেন, ততটাই বেশি আয়ের সুযোগ রয়েছে।
তাছাড়া, আপনারা গুগলে বিভিন্ন ভালো ভালো পিটিসি ওয়েবসাইটের (PTC websites) ব্যাপারে জেনে তারপর সেগুলি ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন।
২. Earn money online through Facebook videos:
এখন, ফেসবুক থেকে unlimited টাকা আয় করার সুযোগ আপনার কাছে রয়েছে।
Facebook, এখন একটি নতুন function বেড় করেছে যার নাম হলো “Ad breaks”.
Ad Breaks এর মাধ্যমে, আপনারা নিজের ফেসবুক পেজ গুলিতে আপলোড করা ভিডিও গুলিতে বিজ্ঞাপন (advertisements) দেখিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
এমনিতে, ফেসবুকের এই function কিছু দিন আগেই বের হয়েছে। তাই, এই মাধ্যমে কত টাকা আপনি আয় করতে পারবেন, তার সঠিক সংখ্যা বলাটা বর্তমান সম্ভন না।
তবে, YouTube এর পরে ভিডিও আপলোড করে টাকা আয় করার এই মাধ্যম অনেক বেশি চর্চাতে রয়েছে।
কিন্তু, মনে রাখবেন, Facebook ad breaks এর মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য, আপনাদের কিছু নিয়ম ও রুল (rules) মেনে চলতে হবে।
তাছাড়া, এই মাধ্যমে টাকা আয় করার কিছু সাধারণ প্রয়োজনীয়তা (requirements) রয়েছে।
অধিক জানার জন্য ফেসবুকের এই ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখুন – Join Facebook AD-Breaks .
- ফেসবুক একাউন্ট থেকে কিভাবে টাকা আয় করবেন ?
৩. Affiliate marketing করে আয়:
Affiliate marketing, আজ এমন এক মার্কেটিং এর প্রক্রিয়া হয়ে দাঁড়িয়েছে,
যেখানে আপনারা যেকোনো অন্য কোম্পানির পণ্য, প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের অনলাইন প্রমোশন (promotion) বা প্রচার করিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
আপনারা, অন্য কোম্পানির পণ্য (product) বা সার্ভিস (service) বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যম যেমন,
নিজের ওয়েবসাইট, ব্লগ, YouTube channel বা Social media পেজের দ্বারা অন্যদের কাছে মার্কেটিং বা প্রমোশন করতে পারবেন।
এবং, যদি আপনার প্রচার করা “affiliate link” এর মাধ্যমে কেও যেকোনো product বা service অনলাইন কিনে নেয়, তখন সেই পণ্যের কোম্পানির তরফ থেকে আপনাকে commission হিসেবে টাকা দেয়া হয়।
Note : affiliate link মানে হলো সেই URL link address যেটা আপনাকে সেই কোম্পানির থেকে দেয়া হয় যেই কোম্পানির products আপনি মার্কেটিং বা প্রচার করবেন।
এবং, affiliate link এর মাধ্যমে, আপনার প্রচার করা পণ্য লোকেরা ডাইরেক্ট অনলাইন কিনতে পারবেন।
আজ, একটি ব্লগ বা ইউটিউবের চ্যানেলে আশা ট্রাফিক ও ভিসিটর্স দেড় এই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে লোকেরা বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা কমিশন হিসেবে আয় করে নিচ্ছেন।
এবং, আপনিও একটি ব্লগ, ইউটিউবের চ্যানেল বা অধিক ফলোয়ার / লাইক থাকা পেজ তৈরি করে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনলাইন টাকা কামাতে পারবেন।
Amazon, Flipkart, Snapdeal এর মতো অনেক e-commerce ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলির পণ্য আপনারা এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে প্রচার করতে পারবেন।
তাছাড়া, আপনার দেশের local e-commerce এর ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে দেখুন।
সেগুলিতেও একটি affiliate program অবশই থাকবে।
E – commerce ওয়েবসাইট ছাড়াও ইন্টারনেটে অনেক ধরণের কোম্পানি রয়েছে।
যেমন, Domain & hosting, Website themes, Paid plugins, books এবং ইন্টারনেটের প্রায় ৯০% কোম্পানিরা এফিলিয়াতে প্রোগ্রাম অবশই ব্যবহার করেন।
তাই, আপনি আপনার ব্লগ, ওয়েবসাইট বা ইউটিউবের চ্যানেলের টপিক বা বিষয়ের সাথে জড়িত প্রোডাক্ট (product) খুঁজে তারপর, সেগুলি প্রচার করতে পারবেন ভিডিও বা আর্টিকেলের মাধ্যমে।
Affiliate marketing এর ব্যাপারে অধিক জেনেনেয়ার জন্য এই আর্টিকেলটি পড়ুন – এফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? কিভাবে আয় করবেন।
৪. Blogging করে আয়:
ব্লগিং, internet থেকে টাকা আয় করার আমার সব থেকে প্রিয় উপায় বা নিয়ম।
কারণ, আজ থেকে ৬ বছর আগে আমি ব্লগিং শুরু করেছি। এবং, তার ১ বছর পর থেকেই আমি এর মাধ্যমে ভালো পরিমানে ইনকাম করে চলেছি।
আজ আমার অনেক ভালো পরিমানে ইনকাম ব্লগিং ও গুগল এডসেন্স থেকে হচ্ছে।
প্রায় এতো টাকা যে প্রত্যেক মাসে আমি একটি নতুন iPhone মোবাইল কিনে নিতে পারবো।
- ব্লগ মানে কি ? কিভাবে ব্লগ থেকে আয় করবেন
তবে জেকেও, অনেক সহজেই একটি ব্লগ তৈরি করে তারপর নিজের ব্লগে বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যেমন, affiliate marketing এর মাধ্যমে, AdSense এর মাধ্যমে, অন্য advertisement company থেকে এবং আরো অনেক লাভজনক উপায় রয়েছে একটি ব্লগ থেকে অনলাইন আয় করার।
আজ, বিভিন্ন দেশের লোকেরা, ব্লগিং কে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়েছেন।
এবং, একটি part-time বা full-time ব্যবসা হিসেবে নিয়ে ব্লগিং করছেন।
আপনি যদি, দিনে কেবল ২ থেকে ৩ ঘন্টা ব্লগিং কে দিয়ে কাজ করতে পারেন, তাহলে সহজেই ১০ থেকে ২০ হাজারের মধ্যে প্রত্যেক মাসে ইনকাম করতে পারবেন।
আমিও, বর্তমানে part-time হিসেবে নিয়ে ব্লগিং করছি। দিনে প্রায়, ২ থেকে ৩ ঘন্টা সময় দিয়ে কাজ করছি।
এবং, কেবল এতটুকু সময়ের কাজেই, full-time job করে যতটুকু আয় হচ্ছে, তার সমান ইনকাম করে নিচ্ছি।
আজ ২০২৪ সালে ব্লগিং (blogging) Internet থেকে টাকা আয় করার উপায় গুলোর মধ্যে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় এবং লাভজনক উপায় হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।
৫. YouTube channel এর মাধ্যমে:
আপনার মধ্যে যদি ভিডিও বানানোর কৌশল বা দক্ষতা আছে, তাহলে একটি YouTube channel বানিয়েও ভালো পরিমানে টাকা আয় করা যেতে পারে।
- কিভাবে ইউটিউবের থেকে টাকা আয় করবেন ?
ব্লগিং এর পরে, YouTube দ্বিতীয় সব থেকে জনপ্রিয় ও লাভজনক উপায়, ঘরে বসে online income এর জন্য।
আপনারা, যেকোনো ধরণের ভিডিও বানিয়ে নিজের YouTube চ্যানেলে আপলোড দিতে পারবেন।
যেমন, টিউটোরিয়াল ভিডিও, educational videos, story, informational এবং লোকেরা যেসব বিষয়ে ভিডিও দেখে ভালো পাবেন, আপনি সেই বিষয় গুলিতে ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে পারবেন।
এমনিতে, ইউটিউবের থেকে টাকা কমানোর উপায় মূলত ৩ টি।
- Google এডসেন্সের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে।
- Affiliate marketing এর মাধ্যমে পণ্য প্রচার কোরে।
- Sponsorship করে।
এই সব ধরণের মাধ্যম ব্যবহার করে, আজ হাজার হাজার লোকেরা নিজের বানানো ভিডিওর থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রত্যেক মাসেই কমিয়ে নিচ্ছেন।
তবে, প্রথম ১২ মাসের ভেতরে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টার watch time এর লিমিট পুরো করতে পারলে,
এডসেন্স বিজ্ঞাপনের দ্বারা ইউটিউবের থেকে ইনকামের সুযোগ আপনার জন্য তৈরি হয়ে যাবে।
আপনারা যদি, বেশি কষ্ট না করেই, ঘরে বসে সহজে নিশ্চিত অনলাইন ইনকামের উপায় খুঁজছেন,
তাহলে যতটা জলদি পারেন, একটি ভালো চ্যানেল আইডিয়া নিয়ে, YouTube channel তৈরি করুন।
এবং, ভালো ভালো ভিডিও বানিয়ে তাতে আপলোড করুন।
- ১১ টি লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া
- কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করবেন ?
এতে, আপনার চ্যানেলে subscriber এবং views এর সংখ্যা বাড়বে আর তারপর ভালো পরিমানে ইনকাম আপনি করতে পারবেন।
ইউটিউবের থেকে ইনকামের বিষয়ে অধিক জেনেনিন –
- ইউটিউব ঘরে বসে অনলাইন আয়ের সহজ উপায়
- ইউটিউবের নতুন নিয়ম কানুন ও আইন
- YouTube এ ১০০০ ভিউস এ কত টাকা পাবো ?
৬. নিজের বানানো ভিডিও কোর্স বিক্রি করে:
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের ব্যবহার এবং জনপ্রিয়তা প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে।
এতে, এখনের সময়ে ছাত্র-ছাত্রীরা যেকোনো বিষয়ে তথ্য বা জ্ঞান অর্জন করার ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়ে থাকেন।
কারণ, অনলাইনে যেকোনো বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার ক্ষেত্রে আপনি ঘরে বসেই সবটা করতে পারবেন।
তাই, ইন্টারনেটের জনপ্রিয়তা, ব্যবহার এবং সুবিধের ওপরে লক্ষ করে আজকাল প্রচুর লোকেরা বিভিন্ন বিষয়ে ভিডিও কোর্স বানিয়ে সেগুলোকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিক্রি করছেন।
যেমন, digital marketing course, SEO course, web development, HTML course, Graphic designing ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আজ ইন্টারনেটে কোর্স বিক্রি হচ্ছে।
তাই, আপনার মধ্যেও যদি কোনো বিশেষ দক্ষতা (skills) এবং জ্ঞান (knowledge) রয়েছে, তাহলে আপনিও নিজের মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও কোর্স গুলো বানিয়ে অনলাইন বিক্রি করতে পারবেন।
মনে রাখবেন, একবার বানানো ভিডিও কোর্স গুলোকে আপনারা বার বার হাজার হাজার লোকেদের কাছে অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন।
তাছাড়া, online course গুলোর দাম অনেক কম হওয়ার কারণে প্রায় অনেকেই কোর্স গুলো কিনে নেন।
বানানো ভিডিও আপনি বিভিন্ন online platform গুলোর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।
যেমন, social media platform (Facebook, Twitter, Instagram), YouTube channel এর মাধ্যমে,
Paid advertisement বা নিজের course website ও blog এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।
৭. Freelancing করে অনলাইন ইনকাম করুন:
ফ্রিল্যান্সিং হলো ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সব থেকে জনপ্রিয় এবং লাভজনক উপায়।
এখানে আপনি কোনো চাকরির সাথে সরাসরি সংযুক্ত থাকছেনা বা আপনার কোনো মালিক (boss) থাকছেনা।
এক্ষেত্রে, আপনি নিজে নিজের মালিক হয়ে একজন স্বনির্ভর (self-employed) হিসেবে কাজ করবেন।
এই কাজ part-time বা full-time দুভাবেই করা সম্ভব।
তবে, freelancer হিসেবে কাজ করার জন্য আপনার মধ্যে কিছু বিশেষ দক্ষতা (skills) অবশই থাকতে হবে।
কারণ, freelancing এর কাজের ক্ষেত্রে আপনি অন্যান্য company, person বা clients দের জন্যে চুক্তি হিসেবে কাজ করবেন।
এবং, কাজ পাওয়ার জন্য আপনার মধ্যে কিছু বিশেষ বিষয়ে skills, knowledge বা experience থাকাটা অবশই জরুরি।
শুরুতে কাজ পেতে কষ্ট অবশই হয় যদিও একবার freelancer হিসেবে নিজেকে জনপ্রিয় করতে পারলে কাজের বৃষ্টি (rain) হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই freelancing এর কাজ করে বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার লোকেরা লক্ষ লক্ষ টাকা প্রত্যেক মাসে আয় করছেন।
Freelancer হিসেবে কাজ খুজার জন্য আপনি বিভিন্ন online freelancing marketplace গুলো ব্যবহার করতে পারবেন।
যেমন, Guru.com, freelancer.com, fiverr.com, upwork.com ইত্যাদি।
ওপরে বলা ওয়েবসাইট গুলোতে নিজের একটি ফ্রি একাউন্ট তৈরি করে আপনি বিভিন্ন freelancing কাজ (jobs) গুলো খুঁজতে ও পেতে পারবেন।
আপনারা প্রত্যেক freelancing project / work সফলতা পূর্বক শেষ করে জমা দিতে পারলে প্রায় $5 থেকে $15 বা তার থেকেও অধিক ইনকাম করতে পারবেন।
৮. E-Commerce Business:
আপনি যদি ইন্টারনেটে নিজের একটি brand / business তৈরি করে full-time income করতে চাইছেন, তাহলে e-commerce business করতে পারেন।
আজ বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার লোকেরা বিভিন্ন ধরণের products গুলোকে নিজের online e-commerce website-এর মাধ্যমে বিক্রি করছেন।
তবে এই ধরণের online store চালু করার আগে আপনাকে নিজের targeted product কি হবে সেটা নিশ্চিত করাটা সবথেকে আগেই জরুরি।
সর্বপ্রথমে এমন একটি product খুজুন যেটার চাহিদা অনলাইন বাজারে প্রচুর রয়েছে।
যেমন, অনেকেই আজকাল নিজের online e-commerce website এর মাধ্যমে কেবল customized t-shirt বিক্রি করছেন।
আবার, কেও কেও আছেন যারা computer, laptop বা computer accessories বিক্রি করছেন।
তাই, market research করুন, নিজের product নিশ্চিত করুন, একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন, অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে ইনকাম করুন।
একটি e-commerce store তৈরি করার জন্যে আপনি নিচে দেওয়া প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করতে পারেন।
- Shopify
- BigCommerce
- Wix
- Woocommerce
৯. Become An Influencer:
বর্তমান সময়ে একজন Influencer অনলাইনে যত পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারছেন, সেটা জানতে পারে আপনি অবাক হবেন।
ছোট ছোট influencers যাদের বলা হয় micro-influencers, এদের প্রায় 10,000 to 50,000 followers থেকে থাকে।
এই ধরণের ছোট ইনফ্লুয়েন্সার হতে পারলেও আপনি অনলাইনে মাসে হাজার হাজার ইনকাম ঘরে বসেই করতে পারবেন।
যদি আপনি social media platform গুলোতে active থাকতে ও সেগুলোতে নিয়মিত content publish করতে পছন্দ করেন,
তাহলে আপনি নিজের social profile গুলোকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
উদাহরণ স্বরূপ, আপনার Instagram বা TikTok একাউন্ট হলেই হবে।
যদি আপনি একটি বিশেষ বিষয় (niche) টার্গেট করেই content publish করে থাকেন, যেমন education, fashion বা health,
তাহলে, এই niche-এর সাথে জড়িত products এবং services গুলোর sponsorship বা affiliate মার্কেটিং করে প্রচুর ইনকাম করা যাবে।
এছাড়া, brand promotion-এর জন্যেও বিভিন্ন company গুলো আপনাদের প্রচুর টাকা দিবে।
তবে, কোম্পানি আপনাকে কত টাকা দিবে সেটা নির্ভর করছে আপনার followers এর সংখ্যা এবং niche এর ওপর।
১০. Content writing work:
বর্তমান সময়ে online blogs, company website বা brand social media pages গুলো তাদের পেজে প্রচুর এবং নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করেন।
এক্ষেত্রে, তাদের প্রয়োজন হয়ে থাকে প্রচুর কনটেন্ট রাইটার দের।
তাই, আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করে থাকেন, তাহলে অনলাইনে কনটেন্ট রাইটিং কাজ করে ভালো উপার্জন করা যাবে।
আপনি ইংলিশ, বাংলা, হিন্দি যেকোনো ভাষাতেই কনটেন্ট লিখার কাজ পেয়ে যাবেন।
একবার কাজের অল্প অভিজ্ঞতা হয়ে যাওয়ার পর, নিয়মিত content writing এর কাজ পেতে থাকবেন।
Article writing-এর কাজ খুজার জন্যে আপনি LinkedIn platform ব্যবহার করতে পারেন। এখানে, খুব সহজে এবং তাড়াতাড়ি কাজ পাওয়ার সুযোগ থাকে।
এছাড়া, আপনারা বিভিন্ন জনপ্রিয় online blogs গুলোর মালিক দের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করেও কাজ চাইতে পারেন।
১১. Freecash: Free Cash, PayPal, Bitcoin:
Freecash, একটি অনেক জনপ্রিয় GPT (Get Paid To) ওয়েবসাইট যেখানে আপনারা app testing, গেম খেলে, সার্ভে সম্পূর্ণ করে বা নানান ছোট ছোট টাস্ক গুলিকে সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে কিছু রিওয়ার্ড বা পুরস্কার আয় করতে পারবেন।
এছাড়া, এখানে sign up করার জন্য $250 এর free case দেওয়ার কথা ও বলা হয়েছে।
ওয়েবসাইটে ভিসিট করে নিজের একটি একাউন্ট তৈরি করার পর এখানে আপনারা একটি offer page দেখতে পাবেন।
এই অফার পেজে click করলেই, কোন কোন অফার গুলি কিভাবে কিভাবে সম্পূর্ণ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যাবে, সেগুলি বলে দেওয়া থাকবে।
ব্যাস, নিজের পছন্দমতো অফার গুলিকে সিলেক্ট করুন সম্পূর্ণ করুন এবং অনলাইনে নিয়মিত ইনকাম করতে থাকুন।
Freecash-এর বৈশিষ্ট:
- অনলাইন থেকে ইনকাম করার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট।
- ইনকামের একাধিক উপায় গুলি পাবেন।
- এখানে গেম খেলেও টাকা ইনকাম করা যায়।
- PayPal, Bitcoin, Bank Transfer, Crypto, ইত্যায়দির দ্বারা টাকা তুলতে পারবেন।
- Affiliate program-এর দাড়াও ইনকাম করা যায়।
১২. রেফার করে টাকা ইনকাম:
ইন্টারনেটে এমন নানান ওয়েবসাইট এবং অ্যাপস গুলি আপনারা পাবেন যেগুলিতে একটি রেফারেল প্রোগ্রাম থেকে থাকে।
রেফারেল প্রোগ্রাম গুলির দ্বারা আপনারা সেই ওয়েবসাইট বা অ্যাপস গুলিকে অন্যান্য ইউজারদের কাছে প্রচার করে নিয়মিত কমিশন ইনকাম করতে পারবেন।
যেমন ধরুন, Google Pay হলো একটি অনেক জনপ্রিয় এবং প্রচলিত মোবাইল অ্যাপ যেটিকে কাজে লাগিয়ে আমরা নানান অনলাইন লেন-দেন গুলি করতে পারি।
এবার, Google Pay-এর মধ্যেও একটি রেফারেল প্রোগ্রাম রয়েছে যেখানে এই অ্যাপ টিকে অন্যান্য ইউজারদের কাছে রেফার করতে হয়।
এবার, যদি কোনো ইউজার, বন্ধু বা যেকোনো ব্যক্তি, দিয়ে দেওয়া আপনার রেফার কোড বা লিংক ব্যবহার করে Google Pay-তে একাউন্ট তৈরি করে থাকে, তাহলে আপনাকে মোটামোটি ১০০-১২০ টাকা রেফারাল কমিশন হিসেবে দেওয়া হবে।
Google Pay App-টি আমি একটি উদাহরণ হিসেবে আপনাদের বললাম।
এছাড়াও অনলাইনে রেফার করে টাকা ইনকাম করার জন্য নানান অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট গুলি আপনারা অবশই পেয়ে যাবেন।
FAQ:
যদি আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় গুলি খুঁজছেন, তাহলে এক্ষেত্রে কিছু বৈধ এবং লাভজনক উপায় অবশই রয়েছে। যেমন, ব্লগিং এবং গুগল এডসেন্স এর দ্বারা, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে, ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইনে টিউশনি করানো, অনলাইনে ছবি বিক্রি করা, কনটেন্ট রাইটিং জবস, app-তৈরি করে ইনকাম, ইত্যাদি।
অনলাইন মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে আপনারা এমন নানান ওয়েবসাইট বা উপায় গুলি পাবেন যেগুলি সম্পূর্ণ ভাবে স্ক্যাম বা ফেক উপায়। তবে এই ধরণের ফেক ইনকাম উপায় গুলির থেকে বাঁচার সব থেকে সোজা এবং সহজ মাধ্যম হলো, ইন্টারনেট। টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে যেকোনো অনলাইন প্লাটফর্ম বা ওয়েবসাইট ব্যবহার করার আগে, সেগুলির বিষয়ে ইন্টারনেটে খানিকটা যাচাই করতে হবে। অন্যান্য ব্যবহারকারীরা সেই প্লাটফর্ম এর বিষয়ে কি বলছেন, সেটা আপনাকে আগেই জেনেনিতে হবে।
অনলাইন কাজ করে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে আপনাকে কোনো ধরণের টাকা দিতে হয়না। তবে হ্যা, আপনি কি কাজ করছেন এবং কি ধরণের প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কি কাজ করছেন, সেটার উপর নির্ভর করে কিছুটা খরচ হতেও পারে। উদাহরণ সরুন, যদি আপনি ব্লগিং করছেন, এক্ষেত্রে ডোমেইন এবং হোস্টিং কেনার জন্য আপনাকে প্রায় ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা বছরে একবার খরচ করতে হয়। আবার, যদি আপনি অনলাইনে ছবি বিক্রি করার মতো কাজ করছেন, সেক্ষেত্রে কোনো টাকা না খরচ করেই ইনকাম করা যাবে।
অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায়: শেষ কথা
বন্ধুরা, এমনিতে ইন্টারনেট থেকে অনলাইন টাকা ইনকাম (Earning money from internet) করার আরো অনেক অনেক উপায় বা মাধ্যম রয়েছে।
যেমন, Drop shipping, Freelancing বা Data entry মতো কাজ।
কিন্তু, এই অনলাইন কাজ গুলি অনেক অ্যাডভান্সড (advanced) এবং সহজে এগুলির মাধ্যমে আয় করাটা সম্ভন না।
তাই, আপনার মধ্যে যদি বিশেষ দক্ষতা (skills) বা কৌশল না থাকে, তাহলে Drop shipping এবং Freelancing এর কাজ করাটা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
তবে, আপনি চাইলে গুগল বা ইউরিউবে এগুলির বিষয়েও সার্চ করে দেখতে পারেন।
এবং, ওপরে ইন্টারনেট থেকে অনলাইন টাকা আয় করার যেসব উপায় গুলির ব্যাপারে আমি আপনাদের বলেছি,
সেগুলি জেকেও কিছু সাধারণ জ্ঞানের সাথেই শুরু করতে পারবেন।
শেষে, ভালো ভাবে কাজ করলে, প্রত্যেক মাসেই আপনারা নিশ্চিত ভাবে টাকা আয় করতে পারবেন। যেভাবে আমি করছি।
ঘরে বসে কিভাবে অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যায়, বিষয়টি নিয়ে লেখা আমাদের আর্টিকেল আপনাদের ভালো লেগে থাকলে,
আর্টিকেলটি অবশই শেয়ার করবেন।
খুবই তথ্যবহুল একটি পোস্ট। পড়ে অনেক উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ দাদা এত সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ।
আমি বিশ্বাস করি না কারণ আমার ধারণ মিলছে না.
অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে কথা গুলো বলছেন । খুব সহজেই মাথায় ঢুকে গেলো। আজকে থেকে আর্টিকেল অনুযায়ী কাজ করা শুরু করে দিব। আশা করি ভাই যদি কোথাও আটকে যায় তাহলে নিশ্চয়ই সাহায্য করবেন আশা করি। ধন্যবাদ ভাই।
Viya apnr kotha gulo onek vlo laglo ,,,
ভাইয়া অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনার কথা , আমি আপনার সাথে যোগাযোগ করবো কি করে ।
Vaia amak emn ekta side ar nam bolon jar dara khob taratari ami taka income korte parbo amar onek dorkar
YouTube.com, blogger.com, upwork, Guru ইত্যাদি।
অনেক উপকৃত হলাম এই পোস্ট থেকে
ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর পোস্ট
ধন্যবাদ।
তথ্যবহুল ও সুসজ্জিত পোস্ট।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ।
khub valo laglo. darub likhechen.
আপনার সাথে আমার কিছু জরুরী কথা বলা দরকার ভাই।দয়া করে আপনার নাম্বার টা দেন প্লিজ।
আমাদের Facebook group ফলো করুন। সেখানে সোজা message করতে পারবেন।
দয়া করে টাকা আায় কিভাবে করবো বললে ভালো হতো
ধন্যবাদ। খুব ভালো লিখেছেন। আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখতে পারলাম।
ধন্যবাদ মৌমিতা। আবার আসবেন ব্লগে।
Nice post. Onek valo laglo.
ধন্যবাদ ভাই.
আচ্ছা কিভাবে টাকা ইনকাম করব
আর্টিকেল টি পড়ুন।
Onek Valo laglo post ta pore onek kicu siklam
ধন্যবাদ ভাই।
উপকৃত পোস্ট
ধন্যবাদ।
ভাই পেপাল এর একাউন্ট কিভাবে খুলব।এতে কি কোন চার্জ কাটবে? আগে চার্জ/টাকা লাগত এখন কি তার দরকার অছে।? বিস্তারিত যদি বলতেন।
Paypal নিয়ে আমি একটি আর্টিকেল অবশই লিখবো। তবে হে, পেপাল কিছু পরিমানে টাকা অবশই চার্জ করে।