মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার দারুন উপায় গুলো – (সেরা ২০টি উপায়)

কিভাবে আয় করা যাবে মাসে ২০ হাজার টাকা বা মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো কি কি ? আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা কমেও ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার কিছু দারুন উপায় গুলো জানবো।  

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
How to earn 20 thousand monthly ?

একটা ভালো আয়ের উৎস আপনার জীবনে অনেক সুবিধা ও নিরাপত্তা নিয়ে আসে। 

কারণ, ভালো ইনকাম আপনাকে একটা আরামদায়ক জীবন দিতে পারে ও আপনার পরিবারের জন্য স্থিতিশীলতা নিয়ে আসতে সক্ষম। যেকোনো ধরণের কাজ মানুষের জন্য আয়ের চেয়েও অনেক বেশি কিছু মানে বহন করে। 

একটা ভালো আয় মানুষকে উৎপাদনশীল, পরিপূর্ণ ও জীবনের উদ্দেশ্যের প্রতি অনুধাবিত করে। 

আমাদের জন্মই হয়েছে সক্রিয় ও উৎপাদনশীল হয়ে ওঠার জন্যে। 

একটা কাজ থাকার অর্থ হল একজন ব্যক্তির উপর একটা কাজ বা ভূমিকা সম্পূর্ণ করার দায়িত্ব অর্পণ করা। 

আর, এই দায়িত্বশীলতাই কোনো ব্যক্তির দায়িত্বের প্রতি অনুভূতিগুলো প্রকাশে সাহায্য করে থাকে। 

এই ধরণেরই দায়িত্বজ্ঞানই প্রমাণিত করে যে, আমরা সমাজের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো, কিভাবে আয় করা যাবে মাসে ২০ হাজার টাকা ?

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

এখানে আমার বিভিন্ন পেশার কথা উল্লেখ করেছি, যা নির্দিষ্ট জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকলেই মাসিক গড়ে ২০,০০০ টাকা রোজগার করাটা মোটেও কঠিন বিষয় হয় না। 

তবে, সময়, পরিস্থিতি, কাজের মান ও অভিজ্ঞতার উপর এই আয়ের পরিমাণ কম-বেশি হতেই পারে। 

১. ট্রান্সলেশন পরিষেবা:

আপনার যদি কোনো আঞ্চলিক কিংবা আন্তর্জাতিক ভাষার উপর চরম দখল থাকে;

তাহলে, ইন্টারনেটের মাধ্যমেই আপনি ঘরে থেকে ট্রান্সলেশন বা অনুবাদ পরিষেবা প্রদান করে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন। 

এই কাজটিতে কোনোরকম বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না, শুধুমাত্র ভাষাগত জ্ঞান ও সামান্য কম্পিউটার জ্ঞান থাকলেই কাজ হাসিল করা যায়।

২. ব্লগিং:

একটা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকলেই বাড়ি থেকেই আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারবেন। 

এই পেশাতে সবথেকে বেশি প্রয়োজন হয় সৃজনশীল লিখনশৈলী ও ব্লগ পাবলিশ করার নূন্যতম জ্ঞানের। 

আপনি একজন পার্ট-টাইম কিংবা ফুল-টাইম ব্লগার হিসেবেও কাজ করতে পারেন। 

ব্লগিং-এর ব্যাপারে পারদর্শী হওয়ার জন্যে কোনো রকমের বিশেষ ক্যারিয়ারের প্রয়োজন নেই। 

দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ হল এই পেশার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। 

যেকোনো বয়সের মানুষই নিয়মিত ব্লগ থেকে উপার্জন করতে সক্ষম।

৩. ইউটিউবার:

আমাদের চারপাশে আমরা অনেক ইউটিউবারেরই নাম শুনে থাকি। 

আর, শুনতে অনেক বেশি মজাদার ও কমনীয় হলেও, আসলেই ইউটিউবে ক্যারিয়ার গড়ে তোলা খুব একটা সহজ বিষয় নয়। 

এখানে প্রচু প্রতিযোগিতা আছে, আর একজন সফল ইউটিউবার হতে গেলে প্রয়োজন অসামান্য সৃজনশীলতা, ভিডিও বানানো ও সম্পাদনা সম্পর্কে জানা এবং প্রচুর পরিমাণ ধৈর্য্যের। 

তবে, একবার ইউটিউবার হিসেবে নাম করতে পারলে, অর্থের পাশাপাশি অনেক প্রতিপত্তিও মেলে। 

আর, সবথেকে বড় কথা হল এই যে, এই কাজে স্বাধীনতা আছে ও যখন খুশি কাজ করা যায়। 

৪. কনটেন্ট রাইটিং:

বর্তমানে বিভিন্ন ডোমেইনে কনটেন্ট রাইটিং-এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। 

প্রায় প্রতিটি কোম্পানি বা ফার্ম নিজেদের অনলাইন অস্তিত্ব প্রতিষ্ঠার প্রতি অত্যন্ত যত্নশীল। 

আর, নিজেদের অনলাইন অস্তিত্ব তৈরির প্রধান মাধ্যম হল নিজেদের কনটেন্ট বা বিষয়বস্তুকে ভালোভাবে বর্ণনা করে মানুষের কাছে পরিবেশন করা। 

এই ভালো কনটেন্ট পাওয়ার জন্যেই এরা বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটারদের দ্বারস্থ হয়। 

একজন ফ্রিল্যান্স কনটেন্ট রাইটার হতে গেলে যদিও দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার দরকার পড়ে;

তবে লেখার শৈলী ভালো হলে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে যেকোনো বয়স বা পেশার মানুষই কনটেন্ট রাইটিং থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ রোজগার করতে পারেন।

৫. এসইও এক্সপার্ট:

এই ধরণের সেক্টরটি পুরোপুরিভাবেই প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রের মধ্যে পড়ে। 

তবে, প্রযুক্তির ব্যাপারে শিখতে ও জানতে আগ্রহী যেকোনো ব্যক্তিই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান শিখতে পারেন। 

এই সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান (SEO) হল ডিজিটাল মার্কেটিং-এর একটা অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। 

একজন এসইও এক্সপার্টের দায়িত্ব থাকে এমন কীওয়ার্ড খোঁজা বা বার করা, যা একটি নির্দিষ্ট সার্চ ইঞ্জিনে কোম্পানি বা ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটের র‍্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করবে। 

বর্তমানে, এটি মাসিকভাবে উপার্জনের একটা ভালো অপশানে পরিণত হয়েছে।

৬. ওয়েব ডিজানিং:

ওয়েব ডিজানিং হল ওয়েবপেজ লেআউট ও ডিসাইন করার এক ধরণের কাজ। 

এই কাজের জন্যে প্রয়োজন হয় ডিসাইন তৈরী করার প্রতি ন্যাক ও যথেষ্ট সৃজনশীলতা। 

এই ওয়েব ডিজানিং-এর কাজ পার্ট-টাইম কিংবা ফুল-টাইম দুটোই হতে পারে, আপনি আপনার সুবিধা ও পছন্দমতো ওয়েব ডিজানিং-কে নিয়মিত মাসিক আয়ের উৎসে পরিণত করতেই পারেন।  

৭. প্রোডাক্ট টেস্টিং জবস:

মাসিকভাবে অনেক মার্কেট রিসার্চ কোম্পানিগুলো বিভিন্ন পণ্য তৈরি করে। 

আর, যেকোনো পণ্য মার্কেটে লঞ্চ করার আগে, ব্যবহারকারীর দ্বারা পরীক্ষার প্রয়োজন হয়। 

এখানেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে একজন প্রোডাক্ট টেস্টার। 

একজন পণ্য পরীক্ষককে কোনো নির্দিষ্ট পণ্য বা পরিষেবাগুলোর ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করে তার উন্নতির সুযোগ-সন্ধানের পথ বাতলে দিতে হয়। 

এই পেশাটি যেকোনো শিক্ষার্থী ও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের কাছে অর্থ উপার্জনের সুযোগ ও পণ্য বিকাশের জন্যে একটা দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে আসতে পারে।

৮. ভিডিও এডিটিং:

ডিজিটাল বিশ্বের দৌলতে বহু কোম্পানি ও এজেন্সী তাদের প্রমোশন বা প্রচারের জন্যে বহু সৃজনশীল ভিডিও বানিয়ে থাকে। 

তাই, ভিডিও সম্পাদনা বা এডিটিং খুবই ভরসাযোগ্য ও চাহিদাজনক পেশা হতে পারে। 

আপনি যদি ভিডিও সম্পাদনার ব্যাপারে আগ্রহী থাকেন, তবে আপনি পার্ট-টাইম থেকে শুরু করে ফুল-টাইম ভিডিও এডিটিং-এর কাজগুলোও দেখতে পারেন। 

৯. ওয়েব ডেভেলপিং:

যেকোনো ওয়েবপেজের বিকাশ ও সঠিক উপস্থাপনার পিছনে থাকে একজন ওয়েব ডেভেলপারের চরম ভূমিকা। 

একজন ওয়েব ডেভেলপার কোডিং ও প্রযুক্তিগত ত্রুটিগুলো শুধরানোর কাজ করে থাকেন। 

আর, একজন ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য, আপনার মৌলিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উপর ব্যাপক দক্ষতা থাকাটা জরুরি। 

এটি অর্থ উপার্জনের জন্য বাড়িতে বসেই একটা যথেষ্ট উৎপাদনশীল কাজের সুযোগ করে দেয়।

১০. ট্রাভেল রিভিউ:

আপনি ঘুরে-বেড়াতে পছন্দ করলে, আপনি ট্রাভেল রিভিউয়ের মাধ্যমেও অর্থ আয় করতে পারবেন। 

আপনি কোনো ওয়েবপেজ বা ট্রাভেল ব্লগ বা ভ্লগ শুরু করলে সেখান থেকেও অর্থ রোজগার সম্ভব। 

বিশেষ করে, ট্রাভেলিং-সংক্রান্ত বিষয় সম্পর্কে বহু মানুষ দেখতে, শুনতে বা পড়তে পছন্দ করে। 

তাই, আপনি ট্রাভেল রিভিউ দেওয়ার মাধ্যমেও টাকা রোজগার শুরু করতে পারেন। 

আর, এই পেশাতে অনেকটা লাভেরও আশা থাকে। 

১১. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এক্সপার্ট:

যেহেতু, এখনকার বহু মানুষরেই সোশ্যাল মিডিয়া উপস্থিতি রয়েছে, তাই এখনকার বিজ্ঞাপনগুলো মূলত সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেই বেশি প্রচার করা হয়ে থাকে- একসাথে বহু-সংখ্যক জনগণের কাছে পৌঁছোনোর উদ্দেশ্যে। 

একজন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ হিসেবে আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়াতে সঠিক বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্যে সঠিক বিবরণগুলো অনুসন্ধান করে প্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন পোস্ট করতে হয়। 

এই পেশাটি বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় ও অর্থ রোজগারের একটা স্থির উপায় হিসেবে পরিগণিত হয়ে থাকে। 

এখানেও আপনি পার্ট-টাইম বা ফুল-টাইম হিসেবে কাজ করতে পারেন।

১২. কনটেন্ট ক্রিয়েটর:

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের কাজ থাকে প্রমোশন ও বিনোদনের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ডোমেইনের উপর কনটেন্ট প্রস্তুত করা। 

আর, এই কাজের বেশিরভাগটাই ভিডিও, রিটেন বা ভিজ্যুয়াল কন্টেন্ট হয়ে থাকে। 

এই অনলাইন পেশাটির জন্যে শক্তিশালী অনলাইন প্রেসেন্স থাকাটা জরুরি। 

১৩.  অনলাইন টিচিং:

শিক্ষকতার ব্যাপারে প্যাশন থাকলে, আপনি বাড়িতে বসেই রোজগারের সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। 

এই অনলাইন টিচিং আপনার অনেক সময় ও টাকা বাঁচাতে পারে। 

ভালো ইন্টারনেট সংযোগ, বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান ও সঠিক যোগাযোগের দক্ষতা থাকলেই, একজন দক্ষ অনলাইন শিক্ষক হয়ে ওঠা যায়। 

এখানে আপনাকে বেশি অর্থ বিনিয়োগেরও প্রয়োজন হয় না, এমনকি আপনি আপনার পড়ানোর কাজ ঘরে বসেই বিনা বাধায় করতে পারবেন। 

১৪. গ্রাফিক ডিজানিং:

একজন গ্রাফিক ডিজাইনার নানান প্রচারমূলক প্ল্যাটফর্মের জন্য পোস্টার ও বিজ্ঞাপন পেজ তৈরির করার কাজ করে থাকেন। 

এই পেশাতে সৃজনশীলতা ও কম্পিউটার দক্ষতাই হল আসল বিষয়। 

আর, ডিজাইনিং-এর প্রতি আগ্রহী যেকোনো মানুষই এই পেশার সাথে যুক্ত হতে পারে। 

আপনি এই কাজগুলো অনলাইন কিংবা অফলাইন যেকোনো মাধ্যমেই করতে পারবেন।

১৫. ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট:

ডিজিটাল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ হতে গেলে, কোনো বিশেষ প্রযুক্তিগত ডিগ্রির দরকার নেই। 

শুধু জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও সৃজনশীলতাই এই পেশার জন্যে যথেষ্ট। 

যেকোনো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পরিষেবা বা পণ্যের সঠিক প্রচারের জন্য ডিজিটাল বিপণন বিশেষজ্ঞকে হায়ার করা হয়ে থাকে।

আর, একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্টকে সারাক্ষণ বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা সম্পর্কে বিশেষ খেয়াল রাখতে হয়। 

সেই কারণেই, এখানে ইনকামের পরিমাণ অন্য যেকোনো অনলাইন কাজের তুলনায় অনেকটাই বেশি।

১৬. কোডার:

কোডিং আপনার নেশা হলে, এটাকে আপনার পেশাতে পরিণত করতে বেশি পরিশ্রম করতে হবে না। 

আপনি একজন ফ্রিল্যান্স কোডার হিসেবেই অনলাইনে চাকরি করতে পারেন। 

আপনি যদি লজিক গেটগুলোর ব্যাপারে ও অংকে পারদর্শী হয়ে থাকেন; তবে আপনি একজন পেশাদার কোডার হওয়ার দক্ষতা রাখেন। 

এখনকার মার্কেটে কোডারদের বিশাল চাহিদাও রয়েছে। 

তাই, আপনি একজন পার্ট-টাইমার হিসেবে কোডারের চাকরিতে মাসিক অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

১৭. সেলস:

আপনার কথা বলার ধরণে যদি তুমুল দক্ষতা থাকে, তবে সেলস হয়ে উঠতে পারে আপনার ব্যাপক অর্থ উপার্জনের অন্যতম সেরা মাধ্যম। 

এখানে আপনার পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করার ক্ষমতার ভিত্তিতে যথেষ্ট অর্থ প্রদান করা হয়ে থাকে।

১৮. অনলাইন মেন্টর:

এখনকার জটিল জীবনযাত্রায় বহু মানুষেরই বিভিন্ন পরামর্শদাতার প্রয়োজন হয়ে থাকে। 

তবে, মানুষজন তাদের ব্যস্ত সময়সূচী থেকে সময় বের করে কোনো পরামর্শ নেওয়ার পিছনে সময় বিনিয়োগ করতে অনেক সময়েই অপারোগ হন। 

তাই, বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই ভ্রমণে তাদের সময় ও অর্থ বাঁচাতে অনলাইন মেন্টরশিপ বেছে নেন। 

এই কারণেই, অনলাইন মেন্টরশিপ হয়ে উঠতে পারে আপনার মাসিক অর্থ উপার্জনের একটা সেরা রাস্তা।

১৯. পিএইচপি/এইচটিএমেল এক্সপার্ট:

HTML, PHP, ও CSS হল ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ও ডেভেলপমেন্টের জন্য ব্যবহৃত সাধারণ কম্পিউটিং ল্যাঙ্গুয়েজ। 

আর, এই ভাষাগুলো সম্পর্কে যদি ভালো জ্ঞান থাকে, তবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে আপনি আরামসে চাকরি পেয়ে যেতে পারেন। 

আইটি সেক্টরের আকস্মিক উত্থানের ফলে বিশেষ করে PHP এক্সপার্টদের চাহিদা চরমে উঠেছে। 

যে কারণে, এখান থেকে ফুল-টাইম বা পার্ট-টাইম অর্থ রোজগার করাটাও বেশ সহজ হয়ে উঠেছে।

২০. মার্কেট রিসার্চারস:

একজন মার্কেট রিসার্চার, সমগ্র ব্যবসা বিশ্লেষণ করে সেখানে ব্যবসায়িক পরিকল্পনার ত্রুটিগুলো বের করতে সহায়তা করে। 

মার্কেট অনুসন্ধানের কাজ আপনার মস্তিষ্কের নমনীয়তা বাড়ায় ও নতুন নতুন ব্যবসায়িক কৌশল ও ধারণা নিয়ে আসতে সাহায্য করে। 

আপনি যদি কমার্স ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে এসে থাকেন, তবে এই চাকরির জন্য আপনি একদম উপযুক্ত একজন বলে বিবেচিত হবেন।

 

আমাদের শেষ কথা,,

আমাদের আজকের ২০,০০০ টাকা মাসিক আয়ের উপায়গুলো নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি এখানেই শেষ হল। 

আপনিও যদি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় খুঁজছেন, তাহলে অবশই ওপরে বলা উপায় গুলো করে দেখতে পারেন। 

শেষে, লেখাটি পছন্দ হলে অবশ্যই তা কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। 

এছাড়া, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে, সেটাও কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারবেন।

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top