মোবাইল (smartphone) কেনার আগে ৯ টি জিনিস অবশই দেখবেন

মোবাইল কেনার আগের পরামর্শ – আমরা, একটি স্মার্টফোন (smartphone) বা মোবাইল ফোন (mobile phone) কেনার সময় কেবল হ্যান্ডসেট টির দাম দেখেই তার ভালো বা খারাপ হওয়াটা ভেবে নেই। মানে, মোবাইলের দাম বেশি হোলে সে ভালো এবং কমদামি মোবাইল হলেই সে খারাপ। তাইতো .? কিন্তু সেটা কখনোই না।

মোবাইল কেনার আগে কি কি দেখবেন

আজকাল, একটি মোবাইল কেনার আগেই আপনার যদি কিছু সাধারণ জ্ঞান, টিপস বা নিয়ম জানা থাকে, তাহলে অবশই আপনি যেই দামেই মোবাইল কিনছেন, সেই দামের একটি সেরা, আকর্ষণীয় এবং সব থেকে ভালো স্মার্টফোন কিনে নিতে পারবেন।

এবং তাই, এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের, এমন কিছু পরামর্শ (suggestion) দিবো, যেগুলি জানার পর আপনারা সব ধরণের ভালো মন্দ এবং ফিচারস (features) দেখেই একটি স্মার্টফোন কিনতে পারবেন। তাছাড়া, একটি স্মার্টফোনে কি কি ফিচারস (features) বা ফাঙ্কশন (function) থাকতে হয় সেটাও আপনারা জেনেযাবেন।

সোজা ভাবে বললে, আজকের যুগে, একটি স্মার্ট মোবাইল কেনার আগে আপনার যা যা জানার দরকার সবটাই আমি এখানে বলবো।

কিন্তু, একটি স্মার্টফোন (smartphone) কেনার আসলে তেমন কোনো নিয়ম বা টিপস নেই। আসলে, কিছু basic features বা advanced features এবং মোবাইলের কিছু জরুরি  function এর বেপারে জানা থাকলেই আপনি নিঃসন্দেহে একটি perfect smartphone বেঁচে নিতে পারবেন।

অবশই পড়ুন – 

তাহলে চলুন, আমরা জেনেনেই যে, কিভাবে একটি মোবাইল (smartphone) কিনতে হয়, মোবাইল কেনার আগে কি কি দেখতে হয় এবং স্মার্টফোন কেনার আগেই কি কি জিনিসের বেপারে আপনার জেনে রাখাটা দরকার।

মোবাইল (স্মার্টফোন) কেনার আগেই কি কি বেপারে জেনে রাখতে হবে ?

নিচে আমি কিছু সাধারণ এবং অ্যাডভান্সড টিপস, নিয়ম বা পরামর্শ আপনাদের দিবো যেগুলির ব্যাপারে পড়ার পর, আপনারা একটি সেরা এবং বেস্ট এন্ড্রয়েড মোবাইল বেছেনিতে পারবেন। মনে রাখবেন, আজকাল একটি smartphone এ কিছু minimum features বা function অবশই থাকা জরুরি, যেগুলির বেপারে অনেকেই জানেনা।

সেরা এবং বেস্ট (best) স্মার্টফোন কিভাবে সিলেক্ট (select) করবেন ?

নিচে আমি, এখনের যুগে বা LATEST SMARTPHONE এর features এবং functions এর ওপরে পরামর্শ দেব। আজকালকার মোবাইলে কেমন ফাঙ্কশন, ফিচারস বা build quality থাকলে সে সেরা এবং বেস্ট স্মার্টফোন সেটাই আমি বলবো।

১. মোবাইলের স্ক্রিন (screen) এবং ডিসপ্লে (display)

স্মার্টফোনের স্ক্রিন বা ডিসপ্লে বললে, আমরা খালি তার সাইজ (size) বা ডিসপ্লে কত বড়ো সেটাই দেখি। কিন্তু, screen size দেখার সাথে সাথে স্ক্রিনে ব্যবহার করা display HD না FULL HD না কেবল WVGA সেটা দেখাটা অনেক জরুরি। অবশেই, মোবাইলের স্ক্রিনসাইজ৫থেকে৬ inch এর ভেতরে থাকলে ভালো।

তাছাড়া, HD+ বা FULL HD ডিসপ্লে থাকা মোবাইলের স্ক্রিনে আপনি ভিডিও দেখে, গেম খেলে বা সাদা চোখে দেখেই অনেক ভালো পাবেন। ডিসপ্লের কোয়ালিটি (quality) অনেক আকর্ষণীয় (attractive) হবে।

কিন্তু, HD+ স্ক্রিন না হলে বা wvga স্ক্রিন হলে সে দেখতে তেমন কোনো আকর্ষণীয় হবেনা এবং একটি premium smartphone display র ভাব আসবেনা।

তাই, মোবাইল কেনার আগেই অবশই দেখবেন যে মোবাইলের স্ক্রিন যাতে FULL HD বা কমেও HD+ হয়।

মোবাইলের ভালো এবং আকর্ষণীয় ডিসপ্লে কোয়ালিটির জন্য SCREEN RESOLUTION অবশই দেখবেন। খালি, স্ক্রিন সাইজ বড়ো হলেই হবেনা। সাইজ এর সাথে সাথে তার RESOLUTION ও বেশি হতে হবে।

৭২০*১৫২০ pixels বা তার থেকে বেশি screen resolution থাকলে আপনারা সেই ফোনে high quality display র মজা নিতে পারবেন।

এ ছাড়া, ডিসপ্লে যাতে IPS LCD বা তারথেকেও ভালো হয়, waterdrop notch ডিসপ্লে থাকলে আপনি premium এবং stylish display look পাবেন এবং শেষে pixel density ২৭০ PPI বা তার থেকেও বেশি থাকলে ভালো।

ওপরে আমি বলা মতে যদি আপনি মোবাইলের ডিসপ্লে বা স্ক্রিন সিলেক্ট করেন, তাহলে অবশই সেই display অনেক আকর্ষণীয় (attractive) এবং চোখে লাগা হবে। তাতে গেম খেলে, ছবি দেখে বা ব্যবহার করে আপনার অনেক ভালো লাগবে।

২. Battery power

আজ স্মার্টফোনে সবচে আগেই আমাদের যেই জিনিসটি দেখা জরুরি, সেটা হলো “মোবাইলের ব্যাটারী কত MaH এর“. যত বেশি maH এর মোবাইলের battery হবে, ততটাই বেশি (charge) চার্জ ব্যাকআপ (backup) মোবাইলে আপনি পাবেন।

সোজা ভাবে, মোবাইলে charge অনেক্ষন থাকবে।

Smartphone গুলিতে background apps এবং data এতো বেশি ভাবে কাজ করে যে আপনি যদি তাকে ব্যবহার না করেও থাকেন তাহলেও আপনার স্মার্টফোনের ব্যাটারী নিজে নিজেই কমতে থাকবে।

এখন, আপনি যদি মোবাইল গেম খেলার জন্য ব্যবহার করেন বা ভিডিও, সিনেমা আদি দেখার জন্য, যদি তার ব্যাটারির maH power কম থাকে, তাহলে মোবাইলের চার্জ (charge) অনেক কম সময়েই শেষ হয়ে যাবে।

এবং, এর ফলে আপনার বার বার ফোন চার্জ দিতে থাকতে হবে।

তাহলে, অল্প সময়ে বার বার মোবাইল চার্জে (charge) এ দেয়ার সমস্যা যাতে আপনার না হোক, তাহলে খেয়াল রেখে ৪০০০ থেকে অধিক বা বেশি maH এর ব্যাটারী power থাকা মোবাইল কিনবেন।

মোবাইলের ব্যাটারি ৪০০০ maH থেকে কম হলে, সে অনেক জলদি শেষ হবে, এবং আপনার কিছু সময় পর পর ফোন চার্জে দিতে হবে।

৩. মোবাইলের RAM

একটি স্মার্টফোন (smartphone) ফাস্ট এবং হ্যাং (hang) হওয়া ছাড়া কাজ করার জন্য তাতে অধিক RAM থাকার প্রয়োজন।

মোবাইলে যখনি কোনো video দেখা হয়, গেম খেলা হয়, apps ব্যবহার করা হয় বা যেকোনো ধরণের কাজ করা হয়, তখন সেই কাজের হিসেবে মোবাইল তার RAM এর কিছু পরিমান ব্যবহার করে।

এবং, যখন মোবাইলে RAM অধিক পরিমানে থাকে, তখন সে কোনো হ্যাং হওয়া বা কোনো অসুবিধা ছাড়াই সেই কাজ গুলি করতে পারে।

এতে, আপনার smartphone দ্রুত, ফাস্ট এবং smooth ভাবে কাজ করে।

উল্টো দিকে, যখন মোবাইলে RAM এর পরিমান কম থাকে, তখন RAM এর সীমাবদ্ধতার জন্য স্মার্টফোন তার যেকোনো ধরণের কাজ করতে অসুবিধেপায়।

ফলে, মোবাইল হ্যাং হওয়া বা স্লো কাজ করা আর এরকম ধরণের অনেক সমস্যা স্মার্টফোনে দেখা দিবেই।

তাই, মোবাইল কেনার সময় তাতে RAM এর সংখ্যা কত, সেটা অবশই দেখে নিবেন।

Smooth এবং fast এক্সপেরিয়েন্স (experience) এর জন্য, মিনিমাম ৩ GB বা ৪ GB RAM থাকা মোবাইল কিনবেন। ৬ GB RAM হলে তো অনেক ভালো কথা কিন্তু কম বাজেট (budget) এর মোবাইলে ৬ GB RAM পাওয়া যাবেনা।

মনে রাখবেন, ১GB বা ২GB RAM থাকা মোবাইল কিছু দিন পর আপনাকে অসুবিধে দিবে।

৪. মোবাইলের processor

আমি, আমার আগের আর্টিকেলে বলেছি যে “মোবাইলের প্রসেসর কি ? কোন প্রসেসর ভালো“.

Ram এর মতোই মোবাইলের processor core এবং processor speed তাকে দ্রুত ভাবে এবং smooth ভাবে কাজ করতে সাহায্য করে।

এবং, যদি আপনার মোবাইলের processor dual core বা quad core হয়ে থাকে, তাহলে খুব সম্ভব আপনার মোবাইল কয়দিন পরেই স্লো কাজ করবে বা হ্যাং (hang) হওয়া শুরু হবে।

প্রসেসরের কোর (core) এবং স্পিড (speed) যদি কম হয়ে থাকে, তাহলে RAM বেশি থাকলেও আপনার মোবাইল স্লো কাজ করবে।

তাহলে, স্মার্টফোন কেনার আগেই মনে করে তার processor core এর সংখ্যা এবং speed অবশই দেখবেন।

মোবাইল ফাস্ট এবং দ্রুত কাজ করার জন্য প্রসেসর “octa core” হওয়া ভালো। Octa core প্রসেসরে আঠটা হাত দিয়ে কাজ করার শক্তি থাকে।

ফলে, এই প্রসেসর মোবাইল ফোনে হওয়া সব রকমের ভারী ভারী কাজ অনেক সহজে প্রক্রিয়া (process) করতে পারে ফোন হ্যাং (hang) বা স্লো না করেই।

এমনিতে, quad core প্রসেসর কেও ভালো বলা যায় যদিও সে octa core processor থেকে অনেক স্লো এবং কিছু ক্ষেত্রে অনেক স্লো কাজ করে।

শেষে, আপনার প্রসেসর নিয়ে আরো একটি জিনিসের ধ্যান রাখতে হবে। Processor এর স্পিড (speed).

ধ্যান রাখবেন, যাতে আপনার বেঁচে নেয়া মোবাইলের প্রসেসরের স্পিড যাতে ১.৫ GHz থেকে বেশি থাকে।

এমনিতে, মিনিমাম ২ GHz হলে আপনার মোবাইল ফাটাফাটি দ্রুত কাজ করবে।

Note – ওপরে আমি বলা ভাবে যদি আপনার মোবাইলে RAM এবং processor থাকে, তাহলে আপনি আপনার smartphone এ সব ধরণের কাজ যেমন game খেলা, video দেখা, ইন্টারনেট চালানো এবং multitasking, অনেক দ্রুত ভাবে এবং smooth ভাবে করতে পারবেন।

সাধারনে, মোবাইল hang হওয়া বা slow হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবেনা। মোবাইল ব্যবহার করে আপনি আলাদা একটি মজা পাবেন।

৫. কিছু সাধারণ features / functions

আমি মনে করি, একটি স্মার্টফোনে কিছু জরুরি এবং advanced functions এবং features থাকাটা অনেক জরুরি। আমি যখন টাকা দিয়েই মোবাইল কিনছি, তাহলে কেন compromise করবো।

তাহলে, আজকাল android মোবাইল ফোনে অনেক রকমের features এবং functions এসে গেছে। এবং, আজকাল কম থেকে কম দামের smartphone গুলিতেও এগুলি features দেয়া হয়।

যেমন,

  • Face unlock – নিজের face (মুখ) দেখিয়ে মোবাইল unlock করা যাবে।
  • Finger print unlock – আপনি নিজের আঙুলের (finger) ছাপ (print) দিয়ে মোবাইল আনলক করতে পারবেন।
  • WIFI hotspot – WiFi hotspot function দ্বারা আপনারা নিজের মোবাইলের ইন্টারনেট ডাটা অন্য মোবাইলের সাথে শেয়ার করতে পারবেন।
  • USB OTG SUPPORT – USB OTG support থাকা মোবাইল ফোন গুলিতে আপনারা যেকোনো pendrive বা usb device connect করতে পারবেন।
  • App clone – এই feature ব্যবহার করে আপনারা একি মোবাইলে whatsapp বা যেকোনো app দুটো ব্যবহার করতে পারবেন।
  • Latest android version – আপনার মোবাইলে যেই OS দেয়া আছে, সেটার যাতে লেটেস্ট (latest) ভার্সন (version) দেয়া থাকে। স

এগুলি সাধারণ কিছু ফিচারস বা ফাঙ্কশন দেয়া থাকলেই মনে করবেন আপনার বেঁচে নেয়া স্মার্টফোন লেটেস্ট।

৬. Design এবং style

এখন, এবেপারে আমার বিশেষ কিছু বলার নেই। কারণ, স্মার্টফোনের design বা style কেরম হবে সেটা আপনার ওপরে নির্ভর করে। আপনি, যেই design ভালো পান সেটাই সেরা।

কিন্তু, অবশই এমন একটি মোবাইল কিনবেন যার “body slim হবে” এবং back অল্প সুন্দর হবে। এমনিতে আজকালকার মোবাইল গুলির ব্যাক অল্প shiny এবং আলাদা আলাদা color এ থাকে।

বিশেষ কোরে, মোবাইলের ব্যাক metal finish হলে দেখতে বেশি সুন্দর লাগে। কিন্তু, metal finish back এর জন্য আপনার একটু বেশি দামি মোবাইল কিনতে লাগতে পারে।

এমনিতে, কিছু hard plastic materiel দিয়ে বানানো মোবাইলের ব্যাক ও দেখতে ভারী সুন্দর হয়। সেটা, আপনার নিজেই যাচাই কোরে দেখতে হবে।

৭. মোবাইলের ক্যামেরা (camera)

এখন, আপনি যদি photo click করে ভালো পান, বা নিজের মোবাইল থেকে high quality HD pictures click করতে চান, তাহলে মোবাইলটি কেনার আগেই আপনার তার ক্যামেরা কোয়ালিটি (camera quality) দেখে নিতে হবে।

এমনিতে, ভালো high quality ফটো ক্লিক করার জন্য ১৩ mp ব্যাক ক্যামেরা এবং ৮ mp ফ্রন্ট (front) ক্যামেরা থাকলেই যথেষ্ট।

তাছাড়া, আপনি যদি কেবল HD ফটো তুলার জন্যই মোবাইল কিনছেন তাহলে এর থেকেও বেশি মেগাপিক্সেল (megapixels) এর ক্যামেরা যেমন ১৬ mp বা তার থেকেও বেশি megapixels এর মোবাইল একটু বেশি দাম দিয়ে কিনতে পারেন।

এমনিতে কিন্তু, ১৩ mp ব্যাক এবং ৮ mp ফ্রন্ট ক্যামেরাই ভালো high quality ফটো তোলার জন্য যথেষ্ট।

তবে, আলাদা আলাদা মোবাইলের ক্যামেরা কোয়ালিটি আলাদা আলাদা। তাই, ফোন কেনার আগেই তার ক্যামেরা কোয়ালিটি অবশই চেক করবেন।

সাধারনে, VIVO, REDMI MI, SAMSUNG, OPPO, ASUS এগুলি কোম্পানির মোবাইলের ১৩ MP ক্যামেরার কোয়ালিটি বেশ ভালোই হয়.

আমি নিজেই vivo কোম্পানির মোবাইল বেবহার করছি। এবং, এর ১৩ MP ক্যামেরা কোয়ালিটি অনেক ভালো।

৮. মোবাইলের internal স্টোরেজ (Storage)

আজকাল অনেক রকমের স্টোরেজ স্পেস (storage space) থাকা মোবাইল এসে গেছে। যেমন, ১৬ GB, ৩২ GB, ৬৪ GB এবং এর থেকেও বেশি।

মনে রাখবেন, আপনি যেই মোবাইল কিনছেন তাতে মিনিমাম ৩২ gb বা ৬৪ gb internal স্টোরেজ স্পেস যাতে থেকেই।

কারণ, যতই বেশি ইন্টারনাল স্টোরেজ স্পেস (Internal storage space) মোবাইলে থাকবে ততই বেশি apps, games, video বা files আপনি নিজের মোবাইলে রাখতে পারবেন।

Internal storage অধিক কম থাকলে আপনি মোবাইলে apps ইনস্টল করতে পারবেননা এবং আপনার মোবাইল স্লো কাজ করবে।

আমার মতে, ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ হলে সবথেকে ভালো।

৯. Smartphone এর brand

আমাদের মধ্যে অনেকেই একটি স্মার্টফোন কেনার সময় তার ব্র্যান্ড (brand) এবং কোম্পানির (company) ওপরে ধ্যান দেইনা যেটা আমাদের অনেক বড়ো ভুল।

আপনি যদি, প্রথম বারের জন্য smartphone কিনছেন, তাহলে হয়তো ব্র্যান্ডেড এবং নন ব্র্যান্ডেড মোবাইলের তফাৎ বুঝছেননা।

কিন্তু, আমি অনেক কোম্পানির smartphone ব্যবহার করেছি, এবং শেষে এতটুকুই বলবো যে, একটি ভালো company র branded মোবাইলের কোয়ালিটি, ফাঙ্কশন, স্টাইল এবং কর্মক্ষমতা অনেক ভালো এবং বেশি।

তাই, যখন আপনি টাকা দিয়েই মোবাইল কিনছেন, তাহলে একটি ভালো brand যেমন VIVO, oppo, Samsung, Nokia, Asus etc. এরকম ধরণের ব্র্যান্ডের মোবাইল কিনলেই আপনি লাভে থাকবেন।

তাছাড়া, একটি ভালো brand এর mobile company র সার্ভিস সেন্টার (service center) সবখানেই আপনি পেয়ে যাবেন।

তাই, যদি মোবাইল খারাপ ও হয়, তাহলে অনেক সহজে নিজের warranty period এর মধ্যে গিয়ে আপনি তাকে ফ্রীতেই ঠিক করিয়ে নিতে পারবেন।

এবং, একটি ভালো মোবাইল কোম্পানির service center এ কাজ ও অনেক ভালো হয়। আপনাকে কষ্ট দিবেনা।

কিন্তু, non branded বা ছোটো মোটো মোবাইল কোম্পানির সার্ভিস সেন্টারে কাজ অনেক খারাপ।

একবার মোবাইল খারাপ হলেই তারা আপনাকে মোবাইল ঠিক কোরে দিতে অনেক সময় লাগবে।কিছু ক্ষেত্রে তো আমি মোবাইল ঠিক করতে দিয়েছি যে সেটাই ভুলে গেছি।

তাই, ভবিষতে যাতে আপনার অসুবিধে না হয় সেটা খেয়াল রেখেই সব সময় একটি ভালো কোম্পানির মোবাইল কিনবেন। ইটা আমার পার্সোনাল (personal) পরামর্শ।

 

আমাদের শেষ কথা,

তাহলে বন্ধুরা, মোবাইল ফোন কেনার সময় যেসব জিনিসের আপনার ধ্যান বা খেয়াল রাখতে হবে, সেগুলির বিষিয়ে আমি আপনাদের পরামর্শ দিলাম। তাছাড়া, একটি smartphone কেনার সময় আপনার কি কি ফিচার (features) বা ফাঙ্কশন (functions) দেখে মোবাইল কিনতে হবে সেটাও আমি বললাম। সোজা ভাবে বললে, একটি মোবাইলে কমেও কি কি ফিচারস বা ফাঙ্কশন থাকতে হয় সেটাই আমিজানালার।

আমি, ওপরে বলা মতে যদি আপনারা স্মার্টফোন কিনেন, তাহলে অবশই একটি ভালো, সুন্দর এবং সব ধরণের features সহ মোবাইল পেয়ে যাবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top